উপনিষদের তিন রমণী - দীপক চন্দ্র, বাংলা পৌরাণিক কাহিনী অবলম্বনে উপন্যাস পিডিএফ
ডিজিটাল বইয়ের নাম- 'উপনিষদের তিন রমণী'
লেখক- ডঃ দীপক চন্দ্র
বইয়ের ধরন- পৌরাণিক উপন্যাস
ফাইলের ধরন- পিডিএফ
এই বইতে মোট পৃষ্টা আছে- ১৪২
ডিজিটাল বইয়ের সাইজ- ২১এমবি
প্রিন্ট ভালো, জলছাপ মুক্ত
উপনিষদ শুধু দর্শন নয়। জীবনের কাব্যরূপ। জীবন এখানে প্রত্যক্ষ এবং জীবন্ত। দর্শনকে সহজবোধ্য করতে মানুষের জীবনের গল্প এসেছে অনিবার্যভাবে। মানুষের জীবনের ছোটো ছোটো সুখ-দুঃখের কথা, অভাব অভিযোগের বেদনা, মান-অভিমান, প্রেম-বিরহের খণ্ড খণ্ড গল্প অল্পবিস্তর সব উপনিষদে আছে। উপনিষদের তিন রমণী গার্গী, মৈত্রেয়ী, কাত্যায়নীসহ যাজ্ঞবল্ক্যকে নিয়ে ত্রিভুজ প্রেমের বৃত্ত ছাড়া ব্রহ্মসম্পর্কিত জিজ্ঞাসার এক চতুষ্কোণ সৃষ্টি হয়েছে। উপন্যাসের আয়তরেখায় মৈত্রেয়ী ও যাজ্ঞবল্ক্যর শাশ্বত দার্শনিক জিজ্ঞাসা “যে নাহং নামৃতা সাং কিমহং তেন কুর্যাং” এবং যাজ্ঞবল্ক্যর “আত্মানস্তু কামায় সর্বং প্রিয়ং ভবতি”—নঙর্থক জীবন সত্যের সঙ্গে অস্তৰ্থক বাস্তব সত্যের এক বিতর্ক সৃষ্টি হয়েছে। তার এক সহজ উত্তরণ ঘটল কাত্যায়নীর প্রেম প্রীতি ভালবাসার হৃদয় যমুনায়। ‘তেন ত্যক্তেন ভুঞ্জীথা’র দ্বারা সংসার অমৃতময় হয়। কাত্যায়নী হল তার আদর্শ প্রতিমা। উপনিষদের তিন রমণীকে নিয়ে তার এক আখ্যান রচিত হল এই উপন্যাসে।
* এই লেখকের আরো বই সংগ্রহ করিতে পারেন-
> ইন্দ্রপ্রস্থে শ্রীকৃষ্ণ
> কৃষ্ণস্তু ভগবান
> পঞ্চমাতৃকা
> যদি রাধা না হ'ত
লেখকের সংক্ষিপ্ত পরিচয়-
জন্মঃ ২রা অগ্রহায়ণ ১৩৪৫। ইং-১৮ নভেম্বর ১৯৩৮ | কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে এম.এ. বি.এড ও পি-এইচ. ডি। ভূতপূর্ব সম্পাদক স্ফুলিঙ্গ, সাধারণ সম্পাদক রাইটার্স ক্লাব। সক্রিয় সাংস্কৃতিক কর্মী বাংলা আকাদেমি, ভারতীয় সংস্কৃতি ভবন। পুরস্কারঃ মাইকেল মধুসূদন দত্ত, শ্যামাপ্রসাদ মুখোপাধ্যায়, শক্তি চট্টোপাধ্যায়। মনোজ বসু পুরস্কার, বাংলাদেশ। লেখালেখির হাতেখড়ি কলেজে। ১৯৭১ থেকে নিয়মিত। গল্প, উপন্যাস এবং সমালোচনা গ্রন্থের সংখ্যা প্রায় ৬০ এছাড়া সম্পাদিত গ্রন্থ ৪ এবং অভিধান ১। পুরাণকে আধুনিক প্রেক্ষাপটে একালের উপযোগী করে পুনর্নির্মাণ করা যে সম্ভব এবং বহু পাঠক-পাঠিকাকে টানা যায় তার এক আশ্চর্য নিরীক্ষায় তিনি সফল। তাঁর সাফল্য সম্পর্কে অধ্যাপক ড. শিশিরকুমার দাস বলেন, “আপনি আধুনিক বাংলা সাহিত্যের একজন সুপরিচিত লব্ধপ্রতিষ্ঠ লেখক।...আপনি নিজের একটি স্বতন্ত্র ক্ষেত্র তৈরি করে নিয়েছেন। লেখার স্বতঃস্ফূর্তি এবং কল্পনার শক্তি আপনাকে আজকের বাংলা সাহিত্যে একটি বিশিষ্ট স্থান দিয়েছে।” ঐতিহ্যের পুনর্নির্মাণের সময় তাঁর কাহিনি ঝুঁকেছে মনের অতলান্ত রহস্যের দিকে, সাধারণ মানুষের দিকে। ফলে, পৌরাণিক চরিত্রগুলির ধ্যান-ধারণায়অনুভূতিতে একটা বদল লক্ষ্য করা গেল।
এই বইটির পিডিএফ ফাইল সংগ্রহ করুন অথবা অনলাইনে পড়ুন
প্রিয় পাঠকগণ, এই পোষ্ট হইতে আপনারা আরো একটি অসাধারণ পৌরাণিক উপন্যাস 'উপনিষদের তিন রমণী - ডঃ দীপক চন্দ্র' -এর বাংলা পিডিএফ সংগ্রহ করিতে পারিবেন।
No comments:
Post a Comment