রামকৃষ্ণ বিবেকানন্দ জীবনালোকে - স্বামী নির্লেপানন্দ পিডিএফ - বাংলা বই এর pdf ডাউনলোড-Bangla Digital Boi Pdf

Latest

Thursday, September 30, 2021

রামকৃষ্ণ বিবেকানন্দ জীবনালোকে - স্বামী নির্লেপানন্দ পিডিএফ


রামকৃষ্ণ বিবেকানন্দ জীবনালোকে - স্বামী নির্লেপানন্দ, আধ্যাত্মিক বই পিডিএফ
ডিজিটাল বইয়ের নাম- 'রামকৃষ্ণ বিবেকানন্দ জীবনালোকে'
লেখক- স্বামী নির্লেপানন্দ
বইয়ের ধরন- আধ্যাত্মিক বই
ফাইলের ধরন- পিডিএফ
এই বইতে মোট পৃষ্টা আছে- ২০৭
ডিজিটাল বইয়ের সাইজ- ১৫এমবি
প্রিন্ট ভালো, জলছাপ মুক্ত

রামকৃষ্ণ বিবেকানন্দ জীবনালোকে

এই গ্রন্থটি একটি গাইড বুক, ম্যানুয়েল, লগবুক। পথের মাপ-জোপ খানাখন্দলের হদিশযুক্ত। লাতিন, ভাদিমেকম, পথের সাথী। দিক নির্ণয়ে কম্পাস কাঁটার কাজ করিবে। শ্রীরামকৃষ্ণ বলিয়াছেন, আলো পাঁচ প্রকার। দীপ আলোক, অন্যান্য অগ্নির আলো, চান্দ্র আলো, সৌর আলল, চান্দ্র সৌর একাধারে। অবতারাদিতে ভক্তি-চন্দ্র জ্ঞান-সূর্য একাধারে।
রামকৃষ্ণ বিবেকানন্দের আলো, মণির আলো। গা পোড়ে না। এ আলোতে শান্তি হয়, আনন্দ হয়। এই আলোতে আমাদের জন্ম জন্ম সঞ্চিত অজ্ঞান অন্ধকার অন্তরের গ্লানি ক্লেদরাশি দূরীভূত হোক। তাঁরা ব্ৰহ্মজ্ঞানে ভক্তিপ্রেমে উভয়েই ভরপুর। তাদের নামে দুর্গা বলিয়া যাহারা জীবনসমুদ্রে ঝাপ দিয়াছেন, দিতেছেন এবং ভাবীকালে দিতে থাকিবেন তাহারা সকলেই প্রণম্য ।
রামকৃষ্ণ বিবেকানন্দ যেন নবগঙ্গার মুক্তিপ্রবাহ। হলিউড হতে কিয়োটো, প্যারি হতে মরিস দুনিয়াময় প্রবহমান। যে যে ঘাটে পারো ডুব দাও, ধন্য হও, পবিত্র হও, শীতল হও। আবার তাঁরা যেন বড় আগুন। এই আগুনের ফিনকিমাত্রও তাঁদের পৃথিবীজোড়া আশ্রিতবর্গের জীবনে জ্বলিয়া উঠুক। সত্যের হোমাগ্নি দিকে দিকে দেখা দিক। তবেই তাঁদের আসা এবং আশা, তাঁদের নাম নেওয়া সার্থক হবে।

চয়ন:-
ভজনানন্দ, ব্ৰহ্মানন্দ—এই আনন্দই সুরা-প্রেমের সুরা। মানব-জীবনের উদ্দেশ্য—ঈশ্বরে প্রেম, ঈশ্বরকে ভালবাসা।•••আত্মজ্ঞান হলে সুখ, দুঃখ, জন্মমৃত্যু স্বপ্নবৎ বোধ হয়। ঈশ্বর সম্বন্ধে কিছু হিসাব করবার যো নাই। তাঁর অনন্ত ঐশ্বৰ্য্য। মানুষ মুখে কি বলবে ।•••••ঈশ্বর দর্শন হলে রমণসুখের কোটীগুণ আনন্দ হয়। নামের প্রভাবে সব সন্দেহ দূর হয়ে যায়। নামেতেই চিত্ত শুদ্ধ হয় এবং নামেতেই সচ্চিদানন্দ লাভ হয়ে থাকে।•••এই পাখা যেমন দেখছি, সামনে-প্রত্যক্ষ-ঠিক অমনি আমি (ঈশ্বরকে) দেখেছি।•••দেখলাম তিনি (ঈশ্বর) আর হৃদয়মধ্যে যিনি আছেন, এক ব্যক্তি-শ্রীরামকৃষ্ণ।
শ্রীসারদাদেবী—গৃহস্থদের প্রতি) তোমরা একহাতে ঠাকুরকে ধরো। অন্যহাতে সংসারের কাজ করে। তবেই বাঁচোয়া।-( সাধুদের প্রতি) তােমাদের গাছতলায় দিন কাটাবার কথা। ঠাকুরের দয়ায়--খাবার, পরবার, থাকবার ব্যবস্থা হয়েছে—তিনিই করে দিয়েছেন। তিন পেরুলেই ফরসা। এইবেলা সময় থাকতে থাকতে খুব করে ভগবানকে ডেকে নাও। খাটো। খাটো। এরপর আর পারবে না। এরপর এলিয়ে পড়বে--তখন কেবল জাবর কাটতে হবে।
ঠাকুর কি কারুর একলার জন্যে এসেছিলেন, কি জগতের জন্য ?•••তার জীবন না বুঝলে, বেদ বেদান্ত-অবতার প্রভৃতি বোঝা যায় না। তিনি যেদিন থেকে জন্মেছেন সেদিন থেকে সত্যযুগ এসেছে—ভেদাভেদ উঠে গেল, আচণ্ডাল প্রেম পাবে।-ভারতের দুই মহাপাপ। মেয়েদের পায়ে দলন। আর—জাতি, জাতি। গবীবগুলোকে পিষে ফেলা! ব্রাহ্মণ চণ্ডাল, মেয়ে বা পুরুষ, তার পূজোয় সকলের অধিকার। যে তার পূজো করবে, মুহূর্ত মধ্যে মহান্ হবে। এবারের মাতৃভাব। তিনি স্ত্রীজাতির, ইতর, উচ্চনীচ—সকলের উদ্ধারকর্তা।••••••এ সব কার শক্তিতে হচ্ছে। তাঁর।তিনি আমাদের ভালবেসে বশীভূত কোরেছিলেন। আমি তার জন্ম-জন্মান্তরের দাস। রামকৃষ্ণকে জীবদ্দশায় ইউনিভারসিটির ভূত-ব্ৰহ্মদত্যিরা ঈশ্বর বোলে পূজো করেছে।••••• প্রাণহীন যন্ত্রের ন্যায় চালিত হয়ে করে—তাতে মনোবৃত্তির স্ফুর্তি নাই, হৃদয়ের বিকাশ নাই, প্রাণের স্পন্দন নাই, আশার তরঙ্গ নাই, ইচ্ছাশক্তির প্রবল উত্তেজনা নাই, তীব্র সুখানুভূতি নাই, বিকট দুঃখেরও স্পর্শ নাই। উদ্ভাবনীশক্তির উদ্দীপনা একেবারে নাই, নূতনত্বের ইচ্ছা নাই, নূতন জিনিসের আদর নাই। এ হৃদয়াকাশের মেঘ কখন কাটে না, প্রাতঃসূর্যের উজ্জলছবি কখনও মনকে মুগ্ধ করে না। এ অবস্থার অপেক্ষা কিছু উৎকৃষ্ট আছে কি না, মনেও আসে না, আসিলেও বিশ্বাস হয় না, বিশ্বাস হইলেও উদ্যোগ হয় না, উদ্যোগ হইলে ও উৎসাহের অভাবে তাহা মনেই লীন হইয়া যায়। আমি বলি, বন্ধন খোল, জীবের বন্ধন খোল, যতদূর পার বন্ধন খোল। কাদা দিয়ে কাদা ধোয়া যায় ? বন্ধনের দ্বারা কি বন্ধন কাটে ? কার কেটেছে ? সমাজের জন্য যখন সমস্ত নিজের সুখেচ্ছা বলি দিতে পারবে, তখন ত তুমিই বুদ্ধ হবে, তুমিই মুক্ত হবে।—( স্বামীজীর মূল পত্রাংশ)—যুগযুগান্তরব্যাপী বিখণ্ডিত ও দেশ-কাল যোগে ইতস্ততঃ বিক্ষিপ্ত ধর্ম-খণ্ডসমষ্টির মধ্যে যথার্থ একতা কোথায় তাহা দেখাইতে—এবং কালবশে নষ্ট এই সনাতন ধর্মের সার্বলৌকিক ও সাব-দৈণিক স্বরূপ স্বীয় জীবনে নিহিত করিয়া সনাতন ধর্মের জীবন্ত উদাহরণস্বরূপ হইয়া, লোকহিতায় সর্বসমক্ষে নিজ জীবন প্রদর্শন করিবার জন্য শ্রীভগবান রামকৃষ্ণ অবতীর্ণ হইয়াছেন।—এই নবযুগ প্রবর্তক শ্রীভগবান রামকৃষ্ণ পূর্বগ শ্ৰীযুগধর্মপ্রবর্তকদিগের পুনঃসংস্কৃত প্রকাশ। হে মানব, ইহা বিশ্বাস কর, ধারণা কর। আমরা প্রভুর দাস, প্রভুর পুত্র, প্রভুর লীলার সহায়ক ---এই বিশ্বাস হৃদয়ে দৃঢ়ভাবে ধারণ করিয়া কার্যক্ষেত্রে অবতীর্ণ হও—-( স্বামীজীর মূল প্রবন্ধ।)
“আমরা অল্পদিন হইল, দক্ষিণেশ্বরে পরমহংস রামকৃষ্ণকে বেলঘোরের বাগানে দর্শন করিয়াছি। তাঁহার গভীরতা, অদৃষ্টি ও বালকস্বভাব দেখিয়া আমরা মুগ্ধ হইয়াছি। তিনি শান্ত স্বভাব, কোমল প্রকৃতি, আর দেখিলে বোধ হয়, সর্বদা যোগেতে আছেন।”—আচার্য কেশবচন্দ্র, ইণ্ডিয়ান মিরার, ২৮ মার্চ, ১৮৭৫-অনুবাদ।
“মানুষ মাথা পেতে নেবে না। চোক চেয়ে দেখবে না। কেবল বাজে বকবক করবে। আসল জিনিস কে চায়? সৎপথে থাকার বাধা অনেক। মহামায়া সহজে ছেড়ে দেন না। তাঁর কৃপা পাবার জন্যে অনেক খাটতে হয়। সাবধান! অন্য ছাপ যেন না আসে। খাট খাট খাট। সময়ের ও বয়সের সৎ ব্যবহার করে নে-খুব advanced না হোলে নিরাকার ধ্যান হয় না। প্রথমে স্কুল, তারপর কারণ বা লিঙ্গ-শরীর, তারপর মহাকারণে লয়। মানুষের স্থূল শরীর কিছুই নয়। -খুব বিশ্বাস কর। নাম আর ভগবান।নাম-নামী এক করে ফেল। ভগবানই নাম হোয়ে ভক্তহৃদয়ে বাস করেন। ভগবানকে খুব ডাকতে থাকে। নির্জনে একা বসে তাঁকে ডাকতে হয়। শুধু কর্ম কল্লেই হবে না। ভগবভাব আশ্রয় কোরে কর্ম কতে হবে।-- ব্রহ্মচর্যপরায়ণ মনুষ্যজীবনে অদ্ভুত শক্তির বিকাশ হয়। গুরুবাক্যে যদি বিশ্বাস
থাকে, শুধু মন্ত্রতন্ত্রে কিছু হয় না।—ধ্যানের সময় এরূপ ভাববে—সংসার যেন মরুভূমি। তুমি যেন সেই মরুভূমির মধ্যে রয়েছ, শ্রান্ত ক্লান্ত হয়ে গাছতলা পেলে যেমন আনন্দ হয়, সেইরূপ তোমার ইষ্টরূপ গাছতলায় বসে প্রাণমন শীতল হবে। শান্তি অনুভব করবে।”---স্বামী ব্ৰহ্মননের উপদেশ হইতে
“এক ঠাকুরের নামে মানুষ শাস্তি কি, সুখ কি, আনন্দ কি বস্তু জানতে পারবে। মঙ্গলময়ের নামে সকল অমঙ্গল দূর হবে। মানুষ দেবতা হবে । জীব শিব হবে, বিশ্ব আনন্দে উন্মাদ হবে। খুব নিষ্ঠা করে প্রভুর সেবা পূজা করে যাও। মূর্খ পণ্ডিত হবে-ঠাকুরের নামের বলে। অসাধু সাধু হবে, অপবিত্র পূর্ণ পবিত্রতা লাভ করবে, রামকৃষ্ণ নাম গ্রহণে।”—স্বামী প্রেমানন্দের পত্রাংশ
“কৃপা ব্যতিরেকে সাধনা দ্বারা কেহ কিছুই করিয়া উঠিতে পারে না। তবে, আন্তরিকভাবে সাধনাদি করিলে তাহার কৃপার উদয় হইয়া থাকে। ভগবানই শুরু।—প্রভুর শ্রীপাদপদ্মে তোমাদের ভক্তি, বিশ্বাস, অনুরাগ উত্তরোত্তর বৃদ্ধিপ্রাপ্ত হউক, তাহাতে তোমরা একেবারে মগ্ন হইয়া যাও এবং মানবজন্ম ধারণ সার্থক কর ইহাই আমার প্রার্থনা।”-স্বামী তুরীয়ানন্দের পত্রাংশ

“আগে ঠাকুর প্রণাম করে তারপর আমাদের—তস্য ভাসা সর্বমিদং বিভাতি’--তাঁর আলোকে সব এলোকিত। তমেব ভান্তং অনুভাতি সবং’--তিনি প্রকাশিত আছেন বলে সব প্রকাশিত আছে।—তিনিই আবার সচ্চিদানন্দ।”—স্বামী শিবানন্দের বাণী
“অন্য দেশে মা শতহস্তে ধনধান্য চলিয়া দিতেছেন। দেখিয়া ঈর্ষায় তোমার অন্তস্তল জ্বলিয়া উঠে! তাহাদের হৃষ্টপুষ্ট সন্তান সকলের প্রফুল্ল মুখকমলের সহিত, ক্ষুৎক্ষামকণ্ঠ, আচ্ছাদন-বিরহিত, রোগে জর্জরিত, তোমার সন্তানসকলের। তুলনা করিয়া তুমি জগদম্বাকেই শতদোষে দোষী কর! অন্যের পদাঘাতপীড়িত হইয়া তুমি অদৃষ্টকে শতবার ধিক্কার দিতে থাক—কিন্তু দোষ কার?•••জগন্মাতা তোমায় দিবেন কেন ?-তিন বলিপ্রিয়া। প্রতি কার্যে মহাশ্রদ্ধাসম্পন্ন হইয়া স্বার্থ সুখত্যাগে আত্মবলিদানে, তাঁহার তর্পণ কর, তাঁহাকে প্রসন্ন কর, দেখিবে, শক্তিরূপিণী জগদম্ব তোমারও প্রতি পুনরায় ফিরিয়া চাহিবেন !আর তুমি, হে শ্রদ্ধাসম্পন্ন শ্রোতা! তুমিও ভগবান শ্রীরামকৃষ্ণ ও বীরেশ্বর শ্রীবিবেকানন্দ প্রচারিত মহাসত্যসকল যত্নে হৃদয়ে ধারণ করিয়া সেই অপারমহিম অপ্রতিহতপ্রভাব গুরুশক্তির কথা ভারতের ঘরে ঘরে প্রচারে দৃঢ়বদ্ধপরিকর হইয়া ডত্তিষ্ঠত জাগ্রত প্রাপ্য বরান্ নিবোধত’-রূপ অভয়বাণী উচ্চারণে সকলের প্রাণে আশার সঞ্চার কর ! নবযুগে তোমাতে নবশক্তি সঞ্চারিত হউক—প্রকাশিত হউক?—ধৈর্য ধর, পবিত্রভাবে নির্ভীক হৃদয়ে তাহারই অনন্যশরণ হইয়া থাকতোমাকে অবলম্বন করিয়া শ্রীগুরুর এখনও অনেক লীলা প্রকটিত হইবে। দেখিতেছ না কি—অন্তর্জগতে, ধর্মজগতে তোমার সন্তান এখনও রাজা ?” – স্বামী সারদানন্দের ‘ভারতে শক্তিপূজা’র অংশবিশেষ
“শ্রীরামকৃষ্ণের অনেক সাক্ষাৎ শিষ্যই তাঁহার স্থূল দেহাবশেষের পর তাহার দর্শন পাইয়াছেন। যদি তাকে দর্শন করবার জন্য তোমার প্রকৃত ব্যাকুলতা থাকে, তিনি নিশ্চিতই ঐ সাধ পূর্ণ করিবেন। ঈশ্বরের আকার সমূহ কেবল শব্দগত রূপক নহে। ঐগুলি সত্য।••••••পুরী যাইতেছি (মাদ্রাজ হইতে ) আমাদের সংঘনায়ক স্বামী ব্রহ্মানন্দকে আনিতে। তাহার ন্যায় মহান ব্যক্তি যাহা কিছু স্পর্শ করেন তাহাই পবিত্র হইয়া যায় এবং পবিত্রতার শক্তি লাভ করে। তিনি বক্তৃতা দিতে আসিতেছেন না, যাহারা প্রয়োজন বোধ এবং যাঙ্ক্ষা করেন, তাদের তিনি অধ্যাত্মধর্ম বিলাইতে আসিতেছেন। সাধারণের সমক্ষে বক্তৃতায় খুব বেশী কাজ হয় না •••••এই সেই মানুষ যিনি সন্তপ্ত হৃদয়ে আশীর্বাদ-ধারা প্রবাহিত করিতে পারেন, যিনি ধর্ম দিতে পারেন এবং মানুষকে ঈশ্বরের নিকট হাত ধরিয়া উপস্থিত করিতে পারেন।”—স্বামী রামকৃষ্ণানন্দের পত্রাংশ (অনুবাদ) ।

“ভোগ যতই বাড়াবে, ততই বাড়বে। আর যতই কমাবে ততই কমবে। ভোগ যত করবে, ততই অশান্তি বাড়বে। ভোগ-প্রবৃত্তি কখনই শান্তি দিতে পারে না। সুখ দিতে পারে না। ভোগ হতে যত মন নিবৃত্ত হবে, ততই সুখ পাবে। এ ছাড়া শান্তির উপায় নাই।”—ভোগসর্বস্ব বর্তমান যুগের মানবের প্রতি স্বামী অদ্ভুতানন্দের সাবধানবাণী
অখণ্ডানন্দ-মনে রেখে আমাদের গুরু ছিলেন ন্যাংটো। পরমগুরুও তাই। তার পাঞ্জাব আখড়ায় ৫শো লাঙ্গা সাধু। এগুলো ভাবলে বাবুয়ানা আসবে না।

উপরোক্ত বাংলা বইটির পিডিএফ ফাইল সংগ্রহ করুন অথবা অনলাইনে পড়ুন
প্রিয় পঠকগণ, এই পোষ্ট হইতে মুল্যবান বই- 'রামকৃষ্ণ বিবেকানন্দ জীবনালোকে - স্বামী নির্লেপানন্দ'-এর পিডিএফ সংগ্রহ করিতে পারিবেন।

No comments:

Post a Comment