চেতনার দাসত্ব ও অন্যান্য প্রবন্ধ - রাহুল সাংকৃত্যায়ন বাংলা বই
ডিজিটাল বইয়ের নাম- চেতনার দাসত্ব ও অন্যান্য প্রবন্ধ
লেখক- রাহুল সাংকৃত্যায়ন
বইয়ের ধরন- বাংলা প্রবন্ধ বই
ফাইলের ধরন- পিডিএফ
এই বইতে মোট পৃষ্টা আছে- ৮৬
ডিজিটাল বইয়ের সাইজ- ৪এমবি
প্রিন্ট খুব ভালো, জলছাপ মুক্ত
মহাপণ্ডিত রাহুল সাংকৃত্যায়নের এই নিবন্ধ সংকলনের (চেতনার দাসত্ব) অধিকাংশ লেখাই ১৯৩৭-৪১ সালের মধ্যে রচিত। সে সময় যে-সমস্যাগুলি দেশ এবং দেশের জনগণের সামনে ছিল, সেই সমস্যাগুলি নিয়ে তিনি নিজের কায়দায় বিচার বিশ্লেষণ করেন। তিনি বলেছেন, কীভাবে চিন্তার দাসত্বকে ছুড়ে ফেলে দিয়ে দেশ স্বাধীনতা লাভ করতে পারে এবং নব-নির্মাণের পথে অগ্রসর হতে পারে।
রাহুল সাংকৃত্যায়নের এই নিবন্ধ সংকলনের প্রথম দশটি প্রবন্ধে তৎকালীন এ-সব সমস্যাগুলির কম-বেশি উল্লেখ আছে। এবং সে-সমস্যাগুলি আজও তেমনি অটুট আছে এবং জটিল আকার ধারণ করেছে। দিমাগী গুলামী ( চেতনার দাসত্ব)-নামক প্রথম প্রবন্ধেই তিনি অত্যন্ত সুস্পষ্টভাবে বলেন, ‘মানসিক দাসত্ব প্রগতির পথে সবচেয়ে বাধাস্বরূপ। আমাদের দুঃখ-কষ্ট, আমাদের অর্থনৈতিক সামাজিক এবং রাজনৈতিক সমস্যা এত বেশি এবং জটিল যে, অত্যন্ত মুক্ত মনে সে-সমস্যাগুলি নিয়ে যদি আমরা ভাবনা-চিন্তা না করি, তাহলে এই সমস্যাগুলি অতিক্রমের পথও আমরা খুঁজে পাব না।' তিনি সুস্পষ্টভাবে বলেন, নিজেদের স্বার্থসিদ্ধির জন্যে শাষকশ্রেণী বিভিন্নভাবে চেতনার দাসত্বের জন্ম দেয়।
এই সংকলনে আর যে চারটি প্রবন্ধ সংকলিত হয়েছে, তা নেয়া হয়েছে ‘রাহুল নিবন্ধাবলী’ থেকে। 'প্রেমচন্দ স্মৃতি’ এবং ‘আমি কী করে গল্প লেখক হলাম’—এ দুটি স্মৃতিচারণমূলক। কিন্তু এর মধ্যে এমন কিছু তথ্য আছে, যা অত্যন্ত মূল্যবান। বাকি দুটি প্রবন্ধ হিন্দি সাহিত্য এবং পত্র-পত্রিকার সমস্যার ওপর লেখা।
সকল প্রবন্ধগুলি বাংলায় অনুবাদ করেছেন- কমলেশ সেন, রবীন্দ্র গুপ্ত, মলয় চট্টোপাধ্যায়
উপরোক্ত বাংলা বইটির পিডিএফ ফাইল সংগ্রহ করুন অথবা অনলাইনে পড়ুন
প্রিয় পঠকগণ, এই পোষ্ট হইতে আপনারা বাংলা প্রবন্ধ বই- 'চেতনার দাসত্ব ও অন্যান্য প্রবন্ধ'-এর পিডিএফ সংগ্রহ করিতে পারিবেন।
ডিজিটাল বইয়ের নাম- চেতনার দাসত্ব ও অন্যান্য প্রবন্ধ
লেখক- রাহুল সাংকৃত্যায়ন
বইয়ের ধরন- বাংলা প্রবন্ধ বই
ফাইলের ধরন- পিডিএফ
এই বইতে মোট পৃষ্টা আছে- ৮৬
ডিজিটাল বইয়ের সাইজ- ৪এমবি
প্রিন্ট খুব ভালো, জলছাপ মুক্ত
মহাপণ্ডিত রাহুল সাংকৃত্যায়নের এই নিবন্ধ সংকলনের (চেতনার দাসত্ব) অধিকাংশ লেখাই ১৯৩৭-৪১ সালের মধ্যে রচিত। সে সময় যে-সমস্যাগুলি দেশ এবং দেশের জনগণের সামনে ছিল, সেই সমস্যাগুলি নিয়ে তিনি নিজের কায়দায় বিচার বিশ্লেষণ করেন। তিনি বলেছেন, কীভাবে চিন্তার দাসত্বকে ছুড়ে ফেলে দিয়ে দেশ স্বাধীনতা লাভ করতে পারে এবং নব-নির্মাণের পথে অগ্রসর হতে পারে।
রাহুল সাংকৃত্যায়নের এই নিবন্ধ সংকলনের প্রথম দশটি প্রবন্ধে তৎকালীন এ-সব সমস্যাগুলির কম-বেশি উল্লেখ আছে। এবং সে-সমস্যাগুলি আজও তেমনি অটুট আছে এবং জটিল আকার ধারণ করেছে। দিমাগী গুলামী ( চেতনার দাসত্ব)-নামক প্রথম প্রবন্ধেই তিনি অত্যন্ত সুস্পষ্টভাবে বলেন, ‘মানসিক দাসত্ব প্রগতির পথে সবচেয়ে বাধাস্বরূপ। আমাদের দুঃখ-কষ্ট, আমাদের অর্থনৈতিক সামাজিক এবং রাজনৈতিক সমস্যা এত বেশি এবং জটিল যে, অত্যন্ত মুক্ত মনে সে-সমস্যাগুলি নিয়ে যদি আমরা ভাবনা-চিন্তা না করি, তাহলে এই সমস্যাগুলি অতিক্রমের পথও আমরা খুঁজে পাব না।' তিনি সুস্পষ্টভাবে বলেন, নিজেদের স্বার্থসিদ্ধির জন্যে শাষকশ্রেণী বিভিন্নভাবে চেতনার দাসত্বের জন্ম দেয়।
এই সংকলনে আর যে চারটি প্রবন্ধ সংকলিত হয়েছে, তা নেয়া হয়েছে ‘রাহুল নিবন্ধাবলী’ থেকে। 'প্রেমচন্দ স্মৃতি’ এবং ‘আমি কী করে গল্প লেখক হলাম’—এ দুটি স্মৃতিচারণমূলক। কিন্তু এর মধ্যে এমন কিছু তথ্য আছে, যা অত্যন্ত মূল্যবান। বাকি দুটি প্রবন্ধ হিন্দি সাহিত্য এবং পত্র-পত্রিকার সমস্যার ওপর লেখা।
সকল প্রবন্ধগুলি বাংলায় অনুবাদ করেছেন- কমলেশ সেন, রবীন্দ্র গুপ্ত, মলয় চট্টোপাধ্যায়
উপরোক্ত বাংলা বইটির পিডিএফ ফাইল সংগ্রহ করুন অথবা অনলাইনে পড়ুন
প্রিয় পঠকগণ, এই পোষ্ট হইতে আপনারা বাংলা প্রবন্ধ বই- 'চেতনার দাসত্ব ও অন্যান্য প্রবন্ধ'-এর পিডিএফ সংগ্রহ করিতে পারিবেন।
No comments:
Post a Comment