গোয়েন্দা গল্পসমগ্র বাংলা সেরা গোয়েন্দা গল্প সংগ্রহ পিডিএফ
ডিজিটাল বইয়ের নাম- গোয়েন্দা গল্পসমগ্র
লেখক- দেশী বিদেশী লেখকগণ
বইয়ের ধরন- গোয়েন্দা গল্পসংগ্রহ
ফাইলের ধরন- পিডিএফ
এই বইতে মোট পৃষ্টা আছে- ৬৫০
ডিজিটাল বইয়ের সাইজ- ৩৬এমবি
সৌজন্য- বইঘর ডট কম
প্রিন্ট খুব ভালো, জলছাপ মুক্ত
এক সময় সাহিত্য জগতে গোয়েন্দা গল্পকাহিনীর স্থান ছিল না বললেই চলে। কিন্তু স্যার আর্থার কোনান ডয়েল সাহিত্য জগতে এসে গোয়েন্দা গল্পকাহিনী লেখালেখির ফলে গোয়েন্দা গল্প-উপন্যাসের কদর বেড়ে যায়। ভূত নিয়ে লেখা সাহিত্যে শিশু-কিশোরদের যেমন কৌতুহল থাকে, গোয়েন্দাধর্মী সাহিত্য নিয়েও ঠিক একই রকমের উৎসাহ ও আগ্রহ থাকে। একটি গোয়েন্দা বই যদি কোন শিশু-কিশোরদের হাতে পড়ে তা হলে সে বইটি শেষ না করে সে ঘুমাবে না। শুধু ঘুম নয়, গোয়েন্দা বই হাতে পড়লে তাদের নাওয়া খাওয়া, খেলাধুলা এমন কি খাওয়া পর্যন্ত হারাম হয়ে যায় । বইটি পড়া শেষ না হওয়া পর্যন্ত তার কোন অবকাশ অথবা বিশ্রাম নেবারও সুযোগ থাকে না।
খুন, চুরি-ডাকাতি কিংবা ছিনতাইয়ের ঘটনাকে কেন্দ্র করে মূলত এই গোয়েন্দা গল্প, উপন্যাস, কিংবা নাটক রচিত হয়ে থাকে। এর কেন্দ্রিয় চরিত্র সমূহ শিশু-কিশোর অথবা যুবক অথবা বৃদ্ধ বয়সের লোকও হতে পারে। গোয়েদা উপন্যাস বা গল্প কিছুটা ভূতের গল্পের মতই রোমাঞ্চকর। গোয়েন্দা গল্পের মূল উদ্দশ্য হচ্ছে পাঠক হৃদয়ে ভীতি ও কৌতূহল সঞ্চার করা। লেখক এতে বাস্তব থেকে অভিজ্ঞতা নিয়ে মনের ভয়ঙ্কর মাধুরী মিশিয়ে এক অপূর্ব চিত্রপ্রকল্প তৈরি করেন যা বিশেষ করে শিশু-কিশোরদের এমন কি সাবালকত্ব প্রাপ্তদের মধ্যেও এমন গল্প শোনার প্রবণতা লক্ষ্য করা যায়। এর একমাত্র কারণ এ বয়সের ছেলেমেয়েরা অজানাকে জানতে এবং অজানিতের সন্ধান করতে ভালবাসেন। গোয়েন্দা গল্পের ক্ষেত্রে তাদের বিচারবোধ, বুদ্ধি, বিবেক ইত্যাদি সব কিছু থেকেও যা অধিক কার্যকরী তা হচ্ছে কল্পনা শক্তির বিকাশ। গোয়েন্দা গল্পের সব থেকে বড় সহায়ক বাস্তবতার নিরিক্ষে কল্পনার রূপায়ন। আমরা জানি পৃথিবীতে দু রকম মানুষ রয়েছে। এর একটি ভাল মানুষ, অপরটি খারাপ মানুষ। ভাল মানুষেরা সৎভাবে জীবনযাপন করে, পারলে ভাল কাজ করে, অর্থাৎ মহৎ কাজের মাধ্যমে মানুষের উপকার করে। আর খারাপ মানুষ খারাপ কাজ করে। তাদের চারিত্রিক বৈশিষ্ট্য হিংস্রতা, মিথ্যা বলা, মিথ্যার আশ্রয় নেয়া, অন্যের সম্পদ চুরি করে ডাকাতি করে নেয়া এবং প্রয়োজনে খুন করা। এই কাজগুলো তারা এমন ভাবে বা কৌশলে করে যাতে তাদের আইনের কাছে এবং প্রশাসনের কাছে ধরা পড়তে না হয়।
বাংলা সাহিত্যে গোয়েন্দা উপন্যাস যতটা লেখা হয়েছে বা জনপ্রিয়তা পেয়েছে গোয়েন্দা গল্প ততটা নয়। আবার ভূতের গল্প যতটা জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে ভূতের উপন্যাস ততটা নয়। ছোট গল্পের ছোট পরিসরে যে গল্প ভয়মিশ্রিত ভৌতিক অনুভূতির শিহরণ জাগাতে সক্ষম হয়, গোয়েন্দা বিষয়টি এমন ছোট পরিসরে নির্মাণ করা সম্ভব নয়। গোয়েন্দার বিষয়টিই দীর্ঘতর তাই এর অবয়ব সংক্ষিপ্ত করা সম্ভব নয়। তাই গোয়েন্দা বলতেই একটু দীর্ঘতর, যাকে গল্প না বলে উপন্যাস বলাই যুক্তিযুক্ত। তবে গল্পও রচিত হয়েছে অনেক।
গোয়েন্দা গল্প কিংবা উপন্যাস সম্পর্কে আলোচনা করে দেখা গেল বিষয়টি সামাজিক জীবনের একটি জটিল ও কঠিন চিত্র। আধুনিক সমালোচকদের দৃষ্টিতে গোয়েন্দা সাহিত্য সমাজের হিংস্র ও ধূর্ত অপরাধীদের সূক্ষ্মবিচক্ষণতার মধ্য দিয়ে চিহ্নিত করা এবং বিচারের কাঠগড়ায় দাঁড় করানো। সমাজে যেহেতু অহরহ এই অপরাধমূলক ঘটনাসমূহ ঘটছে তাই মানুষের মনে ভয় ও শঙ্কা থাকাই স্বাভাবিক। এমন বিপদ থেকে বিভিন্ন দেশে সরকারি গোয়েন্দা বিভাগ, অনেক ক্ষেত্রে বেসরকারি গোয়েন্দা সংস্থা কাজ করে থাকে। অপরাধী যত চতুরই হোক তারা একদিন না একদিন ধরা খেয়েই যায়। তারা তাদের বিবেক, বুদ্ধি ও মেধাকে কাজে লাগিয়ে অসাধ্যকে সাধন করে ফেলে। পৃথিবীতে যেমন প্রতিনিয়ত অপরাধ ঘটছে ঠিক একই ভাবে মেধা ও কৌশল খাটিয়ে অপরাধীদের ধরে আইনের কাঠগড়ায় দাঁড় করানো হচ্ছে এবং যথাযথ শাস্তি ভোগ করানো হচ্ছে।
গোয়েন্দা সাহিত্য মূলত এই অপরাধ এবং অপরাধীদের চিহ্নিত করার প্রেক্ষাপটে রচিত হয়ে থাকে। পৃথিবীর বিভিন্ন দেশের বিভিন্ন ভাষা-ভাষি সাহিত্যিকবৃন্দ এই গোয়েন্দা গল্প কিংবা উপন্যাস রচনা করে অমর হয়ে আছেন। এর মধ্যে শার্লক হোমসের নাম গর্বের সঙ্গে উচ্চারণ করা যায়। বাঙালি গোয়েন্দাধর্মী পাঠকেরা যাতে খুব সহজে দেশি-বিদেশি লেখকদের গোয়েন্দা গল্পসমূহ এক সঙ্গে পেতে পারেন সে জন্য সালাউদ্দিন বইঘর' ছাব্বিশজন লেখকের বৈচিত্রধর্মী গল্প নিয়ে সম্পাদন করল ‘দেশি-বিদেশি ২৬ জন লেখকদের গোয়েন্দাগল্প'। গ্রন্থটি পাঠকপ্রিয় হয়ে উঠুক এই আশাবাদ ব্যক্ত করে শেষ করছি।- সাদিকুর রহমান সোহাগ
পাঠকগণ, আপনারা এই ব্লগ হইতে আরো গোয়েন্দা ও রহস্যমুলক গল্প বইয়ের পিডিএফ সংগ্রহ করিতে পারিবেন-
* বিশ্বের শ্রেষ্ঠ গোয়েন্দা অমনিবাস
* নির্বাচিত সেরা রহস্য বাংলা রহস্য বাংলা গোয়েন্দাকাহিনী
* ইন্সপেক্টর ব্রক্ষের ৭ তদন্ত- সৈয়দ মুজতবা সিরাজ
* গোয়েন্দা গার্গী- তপন বন্দ্যোপাধ্যায়
* পাঁচটি রহস্য উপন্যাস- তপন বন্দ্যোপাধ্যায়
* রহস্য-রোমাঞ্চ ও গোয়েন্দা গল্পের সম্ভার
* শ্রেষ্ঠ রহস্য কাহিনী-নটরাজন
উপরোক্ত বাংলা বইটির পিডিএফ ফাইল সংগ্রহ করুন অথবা অনলাইনে পড়ুন
প্রিয় পাঠকগণ, আপনারা এই পোষ্ট হইতে অসাধারণ একটি বাংলা গোয়েন্দা ও রহস্যমুলক গল্প সংগ্রহ বই- 'গোয়েন্দা গল্পসমগ্র'- সেরা গোয়েন্দা গল্প এর পিডিএফ সংগ্রহ করিতে পারিবেন।
ডিজিটাল বইয়ের নাম- গোয়েন্দা গল্পসমগ্র
লেখক- দেশী বিদেশী লেখকগণ
বইয়ের ধরন- গোয়েন্দা গল্পসংগ্রহ
ফাইলের ধরন- পিডিএফ
এই বইতে মোট পৃষ্টা আছে- ৬৫০
ডিজিটাল বইয়ের সাইজ- ৩৬এমবি
সৌজন্য- বইঘর ডট কম
প্রিন্ট খুব ভালো, জলছাপ মুক্ত
'গোয়েন্দা গল্পসমগ্র' বইয়ের ভূমিকা-
গোয়েন্দা শব্দের অর্থ গুপ্তচর। এই গুপ্তচরবৃত্তি নিয়ে অসংখ্য গল্প, উপন্যাস ও নাটক সৃষ্টি হয়েছে। এই গোয়েন্দা গল্প ও উপন্যাস শিশুদের খুব প্রিয়। বিশ্বের সেরা সেরা সাহিত্যিক এই গোয়েন্দাধর্মী সাহিত্য সৃষ্টি করেছেন। বাংলা সাহিত্যেও অনেক নামকরা সাহিত্যিকেরা এই গোয়েন্দাধর্মী সাহিত্য সৃষ্টি করে পাঠকদের মাঝে অমর হয়ে আছেন।এক সময় সাহিত্য জগতে গোয়েন্দা গল্পকাহিনীর স্থান ছিল না বললেই চলে। কিন্তু স্যার আর্থার কোনান ডয়েল সাহিত্য জগতে এসে গোয়েন্দা গল্পকাহিনী লেখালেখির ফলে গোয়েন্দা গল্প-উপন্যাসের কদর বেড়ে যায়। ভূত নিয়ে লেখা সাহিত্যে শিশু-কিশোরদের যেমন কৌতুহল থাকে, গোয়েন্দাধর্মী সাহিত্য নিয়েও ঠিক একই রকমের উৎসাহ ও আগ্রহ থাকে। একটি গোয়েন্দা বই যদি কোন শিশু-কিশোরদের হাতে পড়ে তা হলে সে বইটি শেষ না করে সে ঘুমাবে না। শুধু ঘুম নয়, গোয়েন্দা বই হাতে পড়লে তাদের নাওয়া খাওয়া, খেলাধুলা এমন কি খাওয়া পর্যন্ত হারাম হয়ে যায় । বইটি পড়া শেষ না হওয়া পর্যন্ত তার কোন অবকাশ অথবা বিশ্রাম নেবারও সুযোগ থাকে না।
খুন, চুরি-ডাকাতি কিংবা ছিনতাইয়ের ঘটনাকে কেন্দ্র করে মূলত এই গোয়েন্দা গল্প, উপন্যাস, কিংবা নাটক রচিত হয়ে থাকে। এর কেন্দ্রিয় চরিত্র সমূহ শিশু-কিশোর অথবা যুবক অথবা বৃদ্ধ বয়সের লোকও হতে পারে। গোয়েদা উপন্যাস বা গল্প কিছুটা ভূতের গল্পের মতই রোমাঞ্চকর। গোয়েন্দা গল্পের মূল উদ্দশ্য হচ্ছে পাঠক হৃদয়ে ভীতি ও কৌতূহল সঞ্চার করা। লেখক এতে বাস্তব থেকে অভিজ্ঞতা নিয়ে মনের ভয়ঙ্কর মাধুরী মিশিয়ে এক অপূর্ব চিত্রপ্রকল্প তৈরি করেন যা বিশেষ করে শিশু-কিশোরদের এমন কি সাবালকত্ব প্রাপ্তদের মধ্যেও এমন গল্প শোনার প্রবণতা লক্ষ্য করা যায়। এর একমাত্র কারণ এ বয়সের ছেলেমেয়েরা অজানাকে জানতে এবং অজানিতের সন্ধান করতে ভালবাসেন। গোয়েন্দা গল্পের ক্ষেত্রে তাদের বিচারবোধ, বুদ্ধি, বিবেক ইত্যাদি সব কিছু থেকেও যা অধিক কার্যকরী তা হচ্ছে কল্পনা শক্তির বিকাশ। গোয়েন্দা গল্পের সব থেকে বড় সহায়ক বাস্তবতার নিরিক্ষে কল্পনার রূপায়ন। আমরা জানি পৃথিবীতে দু রকম মানুষ রয়েছে। এর একটি ভাল মানুষ, অপরটি খারাপ মানুষ। ভাল মানুষেরা সৎভাবে জীবনযাপন করে, পারলে ভাল কাজ করে, অর্থাৎ মহৎ কাজের মাধ্যমে মানুষের উপকার করে। আর খারাপ মানুষ খারাপ কাজ করে। তাদের চারিত্রিক বৈশিষ্ট্য হিংস্রতা, মিথ্যা বলা, মিথ্যার আশ্রয় নেয়া, অন্যের সম্পদ চুরি করে ডাকাতি করে নেয়া এবং প্রয়োজনে খুন করা। এই কাজগুলো তারা এমন ভাবে বা কৌশলে করে যাতে তাদের আইনের কাছে এবং প্রশাসনের কাছে ধরা পড়তে না হয়।
বাংলা সাহিত্যে গোয়েন্দা উপন্যাস যতটা লেখা হয়েছে বা জনপ্রিয়তা পেয়েছে গোয়েন্দা গল্প ততটা নয়। আবার ভূতের গল্প যতটা জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে ভূতের উপন্যাস ততটা নয়। ছোট গল্পের ছোট পরিসরে যে গল্প ভয়মিশ্রিত ভৌতিক অনুভূতির শিহরণ জাগাতে সক্ষম হয়, গোয়েন্দা বিষয়টি এমন ছোট পরিসরে নির্মাণ করা সম্ভব নয়। গোয়েন্দার বিষয়টিই দীর্ঘতর তাই এর অবয়ব সংক্ষিপ্ত করা সম্ভব নয়। তাই গোয়েন্দা বলতেই একটু দীর্ঘতর, যাকে গল্প না বলে উপন্যাস বলাই যুক্তিযুক্ত। তবে গল্পও রচিত হয়েছে অনেক।
গোয়েন্দা গল্প কিংবা উপন্যাস সম্পর্কে আলোচনা করে দেখা গেল বিষয়টি সামাজিক জীবনের একটি জটিল ও কঠিন চিত্র। আধুনিক সমালোচকদের দৃষ্টিতে গোয়েন্দা সাহিত্য সমাজের হিংস্র ও ধূর্ত অপরাধীদের সূক্ষ্মবিচক্ষণতার মধ্য দিয়ে চিহ্নিত করা এবং বিচারের কাঠগড়ায় দাঁড় করানো। সমাজে যেহেতু অহরহ এই অপরাধমূলক ঘটনাসমূহ ঘটছে তাই মানুষের মনে ভয় ও শঙ্কা থাকাই স্বাভাবিক। এমন বিপদ থেকে বিভিন্ন দেশে সরকারি গোয়েন্দা বিভাগ, অনেক ক্ষেত্রে বেসরকারি গোয়েন্দা সংস্থা কাজ করে থাকে। অপরাধী যত চতুরই হোক তারা একদিন না একদিন ধরা খেয়েই যায়। তারা তাদের বিবেক, বুদ্ধি ও মেধাকে কাজে লাগিয়ে অসাধ্যকে সাধন করে ফেলে। পৃথিবীতে যেমন প্রতিনিয়ত অপরাধ ঘটছে ঠিক একই ভাবে মেধা ও কৌশল খাটিয়ে অপরাধীদের ধরে আইনের কাঠগড়ায় দাঁড় করানো হচ্ছে এবং যথাযথ শাস্তি ভোগ করানো হচ্ছে।
গোয়েন্দা সাহিত্য মূলত এই অপরাধ এবং অপরাধীদের চিহ্নিত করার প্রেক্ষাপটে রচিত হয়ে থাকে। পৃথিবীর বিভিন্ন দেশের বিভিন্ন ভাষা-ভাষি সাহিত্যিকবৃন্দ এই গোয়েন্দা গল্প কিংবা উপন্যাস রচনা করে অমর হয়ে আছেন। এর মধ্যে শার্লক হোমসের নাম গর্বের সঙ্গে উচ্চারণ করা যায়। বাঙালি গোয়েন্দাধর্মী পাঠকেরা যাতে খুব সহজে দেশি-বিদেশি লেখকদের গোয়েন্দা গল্পসমূহ এক সঙ্গে পেতে পারেন সে জন্য সালাউদ্দিন বইঘর' ছাব্বিশজন লেখকের বৈচিত্রধর্মী গল্প নিয়ে সম্পাদন করল ‘দেশি-বিদেশি ২৬ জন লেখকদের গোয়েন্দাগল্প'। গ্রন্থটি পাঠকপ্রিয় হয়ে উঠুক এই আশাবাদ ব্যক্ত করে শেষ করছি।- সাদিকুর রহমান সোহাগ
পাঠকগণ, আপনারা এই ব্লগ হইতে আরো গোয়েন্দা ও রহস্যমুলক গল্প বইয়ের পিডিএফ সংগ্রহ করিতে পারিবেন-
* বিশ্বের শ্রেষ্ঠ গোয়েন্দা অমনিবাস
* নির্বাচিত সেরা রহস্য বাংলা রহস্য বাংলা গোয়েন্দাকাহিনী
* ইন্সপেক্টর ব্রক্ষের ৭ তদন্ত- সৈয়দ মুজতবা সিরাজ
* গোয়েন্দা গার্গী- তপন বন্দ্যোপাধ্যায়
* পাঁচটি রহস্য উপন্যাস- তপন বন্দ্যোপাধ্যায়
* রহস্য-রোমাঞ্চ ও গোয়েন্দা গল্পের সম্ভার
* শ্রেষ্ঠ রহস্য কাহিনী-নটরাজন
উপরোক্ত বাংলা বইটির পিডিএফ ফাইল সংগ্রহ করুন অথবা অনলাইনে পড়ুন
প্রিয় পাঠকগণ, আপনারা এই পোষ্ট হইতে অসাধারণ একটি বাংলা গোয়েন্দা ও রহস্যমুলক গল্প সংগ্রহ বই- 'গোয়েন্দা গল্পসমগ্র'- সেরা গোয়েন্দা গল্প এর পিডিএফ সংগ্রহ করিতে পারিবেন।
No comments:
Post a Comment