গ্রহান্তরের গাঁজাখোর- সৈকত মুখোপাধ্যায় বাংলা হাসির গল্প
ডিজিটাল বইয়ের নাম- গ্রহান্তরের গাঁজাখোর
লেখক- সৈকত মুখোপাধ্যায়
বইয়ের ধরন- হাসির গল্প
ফাইলের ধরন- পিডিএফ
এই বইতে মোট পৃষ্টা আছে- ১৮৯
ডিজিটাল বইয়ের সাইজ- ৮এমবি
প্রিন্ট খুব ভালো, জলছাপ মুক্ত
লেখক সৈকত মুখোপাধ্যায়, জন্ম ১৯৬৩ সালে। কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ইংরেজি সাহিত্যে স্নাতকোত্তর ডিগ্রি। কর্মজীবনে তিনি রাজ্য সরকারের বাণিজ্যকর দপ্তরের উপ-মহাধ্যক্ষ। আগ্রাসী পাঠক সৈকতের নিজের কথায়, বই পড়ায় মজে থাকতে গিয়ে কখনও খেয়ালই করেননি, যে তিনি নিজেও লিখতে পারেন, যতক্ষণ না এক লেখকবন্ধু তার চিঠির ভাষা পড়ে তাকে উৎসাহিত করেন গল্প লিখতে। দু-হাজার ছয় সালে তাঁর লেখা প্রথম গল্প প্রকাশিত হয় আনন্দবাজার পত্রিকায়। দু-হাজার সাতে ‘দেশ’ পত্রিকা আয়োজিত গল্প-প্রতিযোগিতার হাস্য। এবং রহস্য দুটি বিভাগে তার গল্প প্রশংসিত হয়। এবং পাঠকদের মন কাড়ে। ছোটদের লেখালেখি শুরু কিশোর ভারতী ও আনন্দমেলা পত্রিকায়। বর্তমানে সৈকত মুখোপাধ্যায় বড়দের লেখার পাশাপাশি সমানতালে লিখে যাচ্ছেন ছোটদের জন্য নানান স্বাদের গল্প উপন্যাস। লেখালেখি এবং বইপড়া ছাড়া সৈকতের আরও এক নেশা—পক্ষী পর্যবেক্ষণ। গল্পগুলির ধারনা-
শিড়িঙ্গেপুর এমনই এক অজ গ্রাম যেখানে পৌঁছোনোর একমাত্র উপায় মোষের পিঠে পা ঝুলিয়ে বসা, অথচ সেই গ্রামেই গড়ে উঠেছে শেরই-শিড়িঙ্গেপুর নামে এক পেল্লাই হোটেল। ভারতের যত দাগি চোর বদমাশ আইনের হাত থেকে বাঁচতে সেই হোটেলে আশ্রয় নেয়। এক অদ্ভুত কারণে সেখানে তাদের ছুঁতে পারে না কোনও থানার পুলিশ। ওই হোটেলেই আশ্রয় নিয়েছে কুখ্যাত স্মাগলার বাসব মুখার্জি। বাসবের কাছে আছে ভারতের রাড়ার-ঘাঁটিগুলোর চোরাই মানচিত্র। সে কি পারবে শের-ই-শিড়িঙ্গেপুরের চারিদিকে বিছিয়ে রাখা গোয়েন্দাজাল ছিড়ে পালাতে? তান্ত্রিক কালিসাধন লোকটা আসলে কে? সত্যিই কি তার পোষা ভূত জটাশঙ্কর মানুষের ঘাড় মটকাতে পারে? তাছাড়া মারীচী দেবীর রত্নভাণ্ডারের রহস্যটাই বা কী?
পারবেন কি ডাক্তার ভজেন সান্যাল সেই ওষুধটা আবিষ্কার করতে, যেটা খেলে টিকটিকির কাটা ল্যাজ গজানোর কায়দায় মানুষেরও কাটা হাত-পা আবার গজিয়ে যাবে?
এরকমই অজস্র বিদঘুটে মানুষ আর কিম্ভুত ঘটনা দিয়ে ঠাসা উপন্যাস ‘শের-ই-শিড়িঙ্গেপুর।
হাসির বাজারে এই কাহিনির সঙ্গে পাল্লা দিতে পারে এরই দোসর উপন্যাস গ্রহান্তরের গাঁজাখোর। সেখানেও রহস্য, কল্পবিজ্ঞান আর হেসে কুল না পাবার মতন সব ঘটনা একাকার। কী আছে সেই উপন্যাসে?
আছে এক গ্রহান্তরের জীবের কথা যে পৃথিবীতে এসে গাঁজার নেশা ধরে ফেলেছিল, তারপর ঘটিয়ে ফেলেছিল এক মহা কেলেঙ্কারিয়াস কাণ্ড। তার সেই ভুলের জেরে মরতে বসেছিল বেচারা দধিবামন, যে জন্মেছিল আজ থেকে পাঁচশো বছর আগে, হুগলির পোড়াবেগুন গ্রামে। যার মগজে ঠাসা রয়েছে আগামী পাঁচশো বছরের বৈজ্ঞানিক আবিষ্কারের ব্লু-প্রিন্ট।
তাছাড়া রয়েছে এক জাপানি রোবটের কথা যার মাথা খারাপ হয়ে গেছে। এখন সে বাংলা যাত্রাপালায় অভিনয় করতে পেলে আর কিছু চায় না। সর্বপরি রয়েছে নীল্ট আর রিনি নামে দুই ছোট্ট ভাইবোনের কথা, যাদের ঘিরেই আবর্তিত হচ্ছে এই কাহিনি।
এই দুটো উপন্যাসকে এক মলাটের মধ্যে নিয়ে এসে যেটা বানানো হয়েছে, তা আসলে হাসির দোদোমা।
উপরোক্ত বাংলা বইটির পিডিএফ ফাইল সংগ্রহ করুন অথবা অনলাইনে পড়ুন
প্রিয় পাঠকগণ, এই পোষ্ট হইতে আপনারা হাসির দুটি উপন্যাস এক মলাটে - 'গ্রহান্তরের গাঁজাখোর- সৈকত মুখোপাধ্যায়' এর পিডিএফ সংগ্রহ করিতে পারিবেন।
ডিজিটাল বইয়ের নাম- গ্রহান্তরের গাঁজাখোর
লেখক- সৈকত মুখোপাধ্যায়
বইয়ের ধরন- হাসির গল্প
ফাইলের ধরন- পিডিএফ
এই বইতে মোট পৃষ্টা আছে- ১৮৯
ডিজিটাল বইয়ের সাইজ- ৮এমবি
প্রিন্ট খুব ভালো, জলছাপ মুক্ত
লেখক সৈকত মুখোপাধ্যায়, জন্ম ১৯৬৩ সালে। কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ইংরেজি সাহিত্যে স্নাতকোত্তর ডিগ্রি। কর্মজীবনে তিনি রাজ্য সরকারের বাণিজ্যকর দপ্তরের উপ-মহাধ্যক্ষ। আগ্রাসী পাঠক সৈকতের নিজের কথায়, বই পড়ায় মজে থাকতে গিয়ে কখনও খেয়ালই করেননি, যে তিনি নিজেও লিখতে পারেন, যতক্ষণ না এক লেখকবন্ধু তার চিঠির ভাষা পড়ে তাকে উৎসাহিত করেন গল্প লিখতে। দু-হাজার ছয় সালে তাঁর লেখা প্রথম গল্প প্রকাশিত হয় আনন্দবাজার পত্রিকায়। দু-হাজার সাতে ‘দেশ’ পত্রিকা আয়োজিত গল্প-প্রতিযোগিতার হাস্য। এবং রহস্য দুটি বিভাগে তার গল্প প্রশংসিত হয়। এবং পাঠকদের মন কাড়ে। ছোটদের লেখালেখি শুরু কিশোর ভারতী ও আনন্দমেলা পত্রিকায়। বর্তমানে সৈকত মুখোপাধ্যায় বড়দের লেখার পাশাপাশি সমানতালে লিখে যাচ্ছেন ছোটদের জন্য নানান স্বাদের গল্প উপন্যাস। লেখালেখি এবং বইপড়া ছাড়া সৈকতের আরও এক নেশা—পক্ষী পর্যবেক্ষণ। গল্পগুলির ধারনা-
শিড়িঙ্গেপুর এমনই এক অজ গ্রাম যেখানে পৌঁছোনোর একমাত্র উপায় মোষের পিঠে পা ঝুলিয়ে বসা, অথচ সেই গ্রামেই গড়ে উঠেছে শেরই-শিড়িঙ্গেপুর নামে এক পেল্লাই হোটেল। ভারতের যত দাগি চোর বদমাশ আইনের হাত থেকে বাঁচতে সেই হোটেলে আশ্রয় নেয়। এক অদ্ভুত কারণে সেখানে তাদের ছুঁতে পারে না কোনও থানার পুলিশ। ওই হোটেলেই আশ্রয় নিয়েছে কুখ্যাত স্মাগলার বাসব মুখার্জি। বাসবের কাছে আছে ভারতের রাড়ার-ঘাঁটিগুলোর চোরাই মানচিত্র। সে কি পারবে শের-ই-শিড়িঙ্গেপুরের চারিদিকে বিছিয়ে রাখা গোয়েন্দাজাল ছিড়ে পালাতে? তান্ত্রিক কালিসাধন লোকটা আসলে কে? সত্যিই কি তার পোষা ভূত জটাশঙ্কর মানুষের ঘাড় মটকাতে পারে? তাছাড়া মারীচী দেবীর রত্নভাণ্ডারের রহস্যটাই বা কী?
পারবেন কি ডাক্তার ভজেন সান্যাল সেই ওষুধটা আবিষ্কার করতে, যেটা খেলে টিকটিকির কাটা ল্যাজ গজানোর কায়দায় মানুষেরও কাটা হাত-পা আবার গজিয়ে যাবে?
এরকমই অজস্র বিদঘুটে মানুষ আর কিম্ভুত ঘটনা দিয়ে ঠাসা উপন্যাস ‘শের-ই-শিড়িঙ্গেপুর।
হাসির বাজারে এই কাহিনির সঙ্গে পাল্লা দিতে পারে এরই দোসর উপন্যাস গ্রহান্তরের গাঁজাখোর। সেখানেও রহস্য, কল্পবিজ্ঞান আর হেসে কুল না পাবার মতন সব ঘটনা একাকার। কী আছে সেই উপন্যাসে?
আছে এক গ্রহান্তরের জীবের কথা যে পৃথিবীতে এসে গাঁজার নেশা ধরে ফেলেছিল, তারপর ঘটিয়ে ফেলেছিল এক মহা কেলেঙ্কারিয়াস কাণ্ড। তার সেই ভুলের জেরে মরতে বসেছিল বেচারা দধিবামন, যে জন্মেছিল আজ থেকে পাঁচশো বছর আগে, হুগলির পোড়াবেগুন গ্রামে। যার মগজে ঠাসা রয়েছে আগামী পাঁচশো বছরের বৈজ্ঞানিক আবিষ্কারের ব্লু-প্রিন্ট।
তাছাড়া রয়েছে এক জাপানি রোবটের কথা যার মাথা খারাপ হয়ে গেছে। এখন সে বাংলা যাত্রাপালায় অভিনয় করতে পেলে আর কিছু চায় না। সর্বপরি রয়েছে নীল্ট আর রিনি নামে দুই ছোট্ট ভাইবোনের কথা, যাদের ঘিরেই আবর্তিত হচ্ছে এই কাহিনি।
এই দুটো উপন্যাসকে এক মলাটের মধ্যে নিয়ে এসে যেটা বানানো হয়েছে, তা আসলে হাসির দোদোমা।
উপরোক্ত বাংলা বইটির পিডিএফ ফাইল সংগ্রহ করুন অথবা অনলাইনে পড়ুন
প্রিয় পাঠকগণ, এই পোষ্ট হইতে আপনারা হাসির দুটি উপন্যাস এক মলাটে - 'গ্রহান্তরের গাঁজাখোর- সৈকত মুখোপাধ্যায়' এর পিডিএফ সংগ্রহ করিতে পারিবেন।
No comments:
Post a Comment