জন্মজন্মান্তরের মা- শ্রীমা সারদা দেবীর জীবনকথা বাংলা বই পিডিএফ সংগ্রহ
ডিজিটাল বইয়ের নাম- জন্মজন্মান্তরের মা
লেখক- বিভিন্ন মহর্ষীগণ
প্রকাশনা- সারদা মঠ, দক্ষিনেশ্বর
Publisher- Pravrajika Amalaprana
বইয়ের ধরন- আধ্যাত্মিক
ফাইলের ধরন- পিডিএফ
এই বইতে মোট পৃষ্টা আছে- ৩৯৭
ডিজিটাল বইয়ের সাইজ- ৩৩এমবি
প্রিন্ট ভালো, জলছাপ মুক্ত
রামকৃষ্ণ যদি অবতার হন, তবে শ্রীমা নিশ্চয় তার শক্তি। পূর্ব পূর্ব অবতারগণের শক্তির তেমন বিকাশ ছিল না। এযুগে সবই নূতন, অদ্ভুত। শক্তির বিশেষ ভূমিকা। শ্রীমার মধ্যে আমরা দেখতে পাই সীতার অপার সহিষ্ণুতা—বিন্দুমাত্র বিরক্তি প্রকাশ না করে যিনি মহাদুঃখের জীবন যাপন করে গেছেন, নিত্য সাধ্বী, নিত্য শুদ্ধস্বভাবা। দেখতে পাই শ্রীকৃষ্ণের প্রতি শ্রীরাধার দেহবোধরহিত অপার ভালোবাসা—'তৎসুখে সুখিত্বম্', যশোধরার মতো তিনি একান্তভাবে স্বামীর আদর্শের অনুবর্তিনী, বিষ্ণুপ্রিয়ার মতোই নীরব মহাসাধিকা। আবার অবতারতত্ত্বে যাঁরা উৎসাহ বোধ করেন না, তারাও উপলব্ধি করেন তাঁর দিব্য জীবনের মহিমা। তার মাতৃত্বের স্নেহলাভে ধন্য ভক্তহৃদয় জননীরূপে তাকে চিন্তা করে- যিনি পরম আশ্বাস দেন, সন্তানের সকল তাপ হরণ করে পরিচালিত করেন শান্তির পথে। সর্বদাই সর্বভূতহিতে রতা।...
যা (যিনি) দেবী ভগবতী, সা (তিনি) সারদা সরস্বতী। চণ্ডীতে দেবী বিভিন্ন নামে বর্ণিত হয়েছেন : যেমন দুর্গা, কালী, কৌশাম্বী, চামুণ্ডা, লক্ষ্মী, সরস্বতী, শিবদূতী, শাকম্ভরী, অম্বিকা, কাত্যায়নী, গৌরী, জগদ্ধাত্রী, ব্রহ্মাণী, বৈষ্ণবী, মহামায়া, মঙ্গলা, জয়ন্তী ইত্যাদি। দৈত্যরাজ শুম্ভ দেবী দুর্গাকে বলল : তুমি গর্ব কোরো না। তুমি অন্যান্য দেবীর শক্তি আশ্রয় করে যুদ্ধ করছ। তখন দেবী বললেন, ‘একৈবাহং জগত্যত্র দ্বিতীয়া কা মমাপরা’—এ-জগতে একমাত্র আমিই বিরাজিতা। আমা ছাড়া দ্বিতীয় আর কে আছে? এ-সকল দেবী আমারই অভিন্না শক্তি। এই দেখো, এরা আমাতেই বিলীন হয়ে গেল।
মা সারদার জীবনীগ্রন্থ সমূহ পড়লে আমরা দেখতে পাই তিনিও বিভিন্ন নামে বর্ণিত হয়েছেন : যেমন সরস্বতী, কালী, বগলা, লক্ষ্মী, জগদ্ধাত্রী, ত্রিপুরসুন্দরী, দুর্গা, ভগবতী, পর্বতবাসিনী, সীতা, রাধা, বিষ্ণুপ্রিয়া, উমা, মহামায়া, জগদম্বা, শিবানী, সতী ইত্যাদি। একদিন কথাপ্রসঙ্গে স্বামী কেশবানন্দ বললেন, “মা, আপনাদের পরে ষষ্ঠী, শীতলা প্রভৃতি দেবতাকে আর কেউ মানবে না।” শ্রীমা বললেন : “মানবে না কেন? তারা ত আমারই অংশ।”
সারদা নামের রহস্য। সা-সামীপ্যে। স অর্থাৎ সাধনা, সহিষ্ণুতা, সেবা, সমদৃষ্টি, সদাচার, সরলতা; স অর্থে সবুজ বা তারুণ্য, সাদা বা শুচিতা। এসব দৈবী গুণাবলীর প্রতীক যিনি এবং যাঁর ধ্যানে সালোক্য, সামীপ্য, সারূপ্য ও সাযুজ্য মুক্তি হয়। র—রক্ষণে। কামক্রোধাদি ষড়রিপু, বিপদ আপদ, আধি-ব্যাধি, রোগ-শোক-জরা-মৃত্যু থেকে যিনি রক্ষা করেন। দা-দানে। জ্ঞানভক্তিবিবেকবৈরাগ্য, ধর্ম-অর্থকামমোক্ষ, সুখসম্পদ, আনন্দ যিনি দান করেন। যিনি জীবের ভরণ, পোষণ ও রক্ষণ করেন তিনি মা সারদা।
বইটিতে শ্রীমার প্রসঙ্গে যাঁহারা লিখেছেন, তাঁহাদের নাম ও প্রসঙ্গের নাম নীচে বর্ণীত হইল-
অনুক্রমণিকা-
মাতৃমহিমা- প্রব্রাজিকা মোক্ষ প্রাণা
শ্ৰীশ্ৰীমা ও স্ত্রীমঠ- স্বামী গম্ভীরানন্দ
শ্রীরামকৃষ্ণ-শক্তি শ্ৰীমা- প্রব্রাজিকা মুক্তিপ্রাণা।
'আমি পাতানো মা নই’- প্রব্রাজিকা শ্রদ্ধা প্রাণা।
হে বালে হে ত্রিপুরসুন্দরি- গোবিন্দগোপাল মুখোপাধ্যায়
যা দেবী সা সারদা- স্বামী চেতনানন্দ
অধ্যাত্মশাস্ত্রে মাতৃশক্তি- বেলা দেবী
যিনি তীর্থযাত্রী তিনিই তীর্থদেবতা- শংকরীপ্রসাদ বসু
কীর্তিশ্রীর্বাক চ নারীণাম্- সুব্রতা সেন
তার সংসার ভালোবাসায় গড়ে উঠেছে- প্রব্রাজিকা অমলপ্রাণা
উনিশ শতকের কলকাতায় শ্রীশ্রীমা- চিত্রা দেব
নারীজাগরণ ও শ্রীশ্রীমা- প্রব্রাজিকা নির্ভীকপ্রাণা
শ্রীরামকৃষ্ণ ভাবান্দোলনে শ্রীশ্রীমার প্রভাব- দীপালি রায়
নিবেদিতা বিদ্যালয়ের মাতৃমন্দির ও শ্রীশ্রীমা- প্রব্রাজিকা বিকাশপ্রাণ
শ্রীশ্রীমা ও সেবিকা সরলা- প্ৰব্ৰাজিকা ধ্যান প্রাণা
শ্রীরামকৃষ্ণ ভাবান্দোলন ও শ্রীশ্রীমা- স্বামী প্রভানন্দ
এক বাউলের দল এসেছিল- প্রব্রাজিকা অশেষ প্রাণা
নরেনের দুর্গোৎসব- হর্ষ দত্ত
শুধু কি আমারই দায়, তোমারও দায়- স্বামী বলভদ্ৰানন্দ
জন্মদিনের মধুর স্মৃতি- মালতী সেনগুপ্ত
সারদা সে বালিকা- দেবাঞ্জন সেনগুপ্ত
আমাদের মানবী মা- বন্দিতা ভট্টাচার্য
সংসারের আলোছায়ায়- প্রব্রাজিকা ধূতিপ্রাণা
সমদর্শিনী মা- প্রব্রাজিকা ভাস্বরপ্রাণা
মায়ের জীবনে সাধনপর্ব- প্ৰব্ৰাজ্জিকা সদাত্মপ্রাণা
সংগীতময়ী শ্ৰীশ্ৰীমা- স্বামী সর্বগানন্দ
পতিতোদ্ধারিণী- কৃষ্ণা সেন
জীবনমঞ্চ মঞ্চ জীবন এবং শ্রীশ্রীমা সারদা- দেবজিত্ বন্দ্যোপাধ্যায়
রঙ্গ দেখে রঙ্গময়ীর- বিষ্ণুপদ চক্রবর্তী
জয়রামবাটী ও সংলগ্ন অঞ্চলে মায়ের প্রভাব- মিতা মজুমদার
কয়েকটি শিশু ও শ্রীশ্রীমা- প্রব্রাজিকা প্রদীপ্তপ্রাণা
মাতৃসান্নিধ্যে তিন কন্যা- তড়িৎকুমার বন্দ্যোপাধ্যায়।
শ্রীমায়ের শ্রীচরণাশ্রিত শ্ৰীম পরিবার- দীপক গুপ্ত
অভারতীয় প্রত্যক্ষদর্শীর দৃষ্টিতে মা সারদা- স্বরাজ মজুমদার
একালের দৃষ্টিতে শ্রীশ্রীমা- স্বামী মুমুক্ষানন্দ
স্নেহময়ী সারদা দেবী- কাজী নুরুল ইসলাম
অতীত ভারতের তেজস্বিনী ও এযুগে শ্রীশ্রীমা- প্রব্রাজিকা সত্যব্রতপ্রাণা
আধ্যাত্মিক জীবনযাপনের উপায়- প্রব্রাজিকা প্রবুদ্ধ প্রাণা (অনুবাদ- প্রব্রাজিকা অচিন্ত্যপ্রাণা)
একুশ শতকের আলোকে মা সারদা- অনিতা অগ্নিহোত্রী
বর্তমান পাশ্চাত্যে শ্রীশ্রীমার প্রাসঙ্গিকতা- নিমাইসাধন বসু
দুটি বাণীর আলোকে মাতৃদর্শন- তরুণ গোস্বামী
উপনিষদের আলোয় সারদা দেবী- বওশন আবা ফিরোজ
প্রিয় বাংলা পাঠকগণ, উনিশ শতকের বিশিষ্ট বাঙালি হিন্দু ধর্মগুরু ও মাকালীর সাধক রামকৃষ্ণ পরমহংসের পত্নী ও সাধনসঙ্গিনী এবং রামকৃষ্ণ মঠ ও মিশনের সংঘজননী শ্রীমা সারদা দেবীর জীবনকথা 'জন্মজন্মান্তরের মা' এর পিডিএফ সংগ্রহ করিতে পারিবেন।
উপরোক্ত বাংলা বইটির পিডিএফ ফাইল সংগ্রহ করুন অথবা অনলাইনে পড়ুন
ডিজিটাল বইয়ের নাম- জন্মজন্মান্তরের মা
লেখক- বিভিন্ন মহর্ষীগণ
প্রকাশনা- সারদা মঠ, দক্ষিনেশ্বর
Publisher- Pravrajika Amalaprana
বইয়ের ধরন- আধ্যাত্মিক
ফাইলের ধরন- পিডিএফ
এই বইতে মোট পৃষ্টা আছে- ৩৯৭
ডিজিটাল বইয়ের সাইজ- ৩৩এমবি
প্রিন্ট ভালো, জলছাপ মুক্ত
রামকৃষ্ণ যদি অবতার হন, তবে শ্রীমা নিশ্চয় তার শক্তি। পূর্ব পূর্ব অবতারগণের শক্তির তেমন বিকাশ ছিল না। এযুগে সবই নূতন, অদ্ভুত। শক্তির বিশেষ ভূমিকা। শ্রীমার মধ্যে আমরা দেখতে পাই সীতার অপার সহিষ্ণুতা—বিন্দুমাত্র বিরক্তি প্রকাশ না করে যিনি মহাদুঃখের জীবন যাপন করে গেছেন, নিত্য সাধ্বী, নিত্য শুদ্ধস্বভাবা। দেখতে পাই শ্রীকৃষ্ণের প্রতি শ্রীরাধার দেহবোধরহিত অপার ভালোবাসা—'তৎসুখে সুখিত্বম্', যশোধরার মতো তিনি একান্তভাবে স্বামীর আদর্শের অনুবর্তিনী, বিষ্ণুপ্রিয়ার মতোই নীরব মহাসাধিকা। আবার অবতারতত্ত্বে যাঁরা উৎসাহ বোধ করেন না, তারাও উপলব্ধি করেন তাঁর দিব্য জীবনের মহিমা। তার মাতৃত্বের স্নেহলাভে ধন্য ভক্তহৃদয় জননীরূপে তাকে চিন্তা করে- যিনি পরম আশ্বাস দেন, সন্তানের সকল তাপ হরণ করে পরিচালিত করেন শান্তির পথে। সর্বদাই সর্বভূতহিতে রতা।...
যা (যিনি) দেবী ভগবতী, সা (তিনি) সারদা সরস্বতী। চণ্ডীতে দেবী বিভিন্ন নামে বর্ণিত হয়েছেন : যেমন দুর্গা, কালী, কৌশাম্বী, চামুণ্ডা, লক্ষ্মী, সরস্বতী, শিবদূতী, শাকম্ভরী, অম্বিকা, কাত্যায়নী, গৌরী, জগদ্ধাত্রী, ব্রহ্মাণী, বৈষ্ণবী, মহামায়া, মঙ্গলা, জয়ন্তী ইত্যাদি। দৈত্যরাজ শুম্ভ দেবী দুর্গাকে বলল : তুমি গর্ব কোরো না। তুমি অন্যান্য দেবীর শক্তি আশ্রয় করে যুদ্ধ করছ। তখন দেবী বললেন, ‘একৈবাহং জগত্যত্র দ্বিতীয়া কা মমাপরা’—এ-জগতে একমাত্র আমিই বিরাজিতা। আমা ছাড়া দ্বিতীয় আর কে আছে? এ-সকল দেবী আমারই অভিন্না শক্তি। এই দেখো, এরা আমাতেই বিলীন হয়ে গেল।
মা সারদার জীবনীগ্রন্থ সমূহ পড়লে আমরা দেখতে পাই তিনিও বিভিন্ন নামে বর্ণিত হয়েছেন : যেমন সরস্বতী, কালী, বগলা, লক্ষ্মী, জগদ্ধাত্রী, ত্রিপুরসুন্দরী, দুর্গা, ভগবতী, পর্বতবাসিনী, সীতা, রাধা, বিষ্ণুপ্রিয়া, উমা, মহামায়া, জগদম্বা, শিবানী, সতী ইত্যাদি। একদিন কথাপ্রসঙ্গে স্বামী কেশবানন্দ বললেন, “মা, আপনাদের পরে ষষ্ঠী, শীতলা প্রভৃতি দেবতাকে আর কেউ মানবে না।” শ্রীমা বললেন : “মানবে না কেন? তারা ত আমারই অংশ।”
সারদা নামের রহস্য। সা-সামীপ্যে। স অর্থাৎ সাধনা, সহিষ্ণুতা, সেবা, সমদৃষ্টি, সদাচার, সরলতা; স অর্থে সবুজ বা তারুণ্য, সাদা বা শুচিতা। এসব দৈবী গুণাবলীর প্রতীক যিনি এবং যাঁর ধ্যানে সালোক্য, সামীপ্য, সারূপ্য ও সাযুজ্য মুক্তি হয়। র—রক্ষণে। কামক্রোধাদি ষড়রিপু, বিপদ আপদ, আধি-ব্যাধি, রোগ-শোক-জরা-মৃত্যু থেকে যিনি রক্ষা করেন। দা-দানে। জ্ঞানভক্তিবিবেকবৈরাগ্য, ধর্ম-অর্থকামমোক্ষ, সুখসম্পদ, আনন্দ যিনি দান করেন। যিনি জীবের ভরণ, পোষণ ও রক্ষণ করেন তিনি মা সারদা।
বইটিতে শ্রীমার প্রসঙ্গে যাঁহারা লিখেছেন, তাঁহাদের নাম ও প্রসঙ্গের নাম নীচে বর্ণীত হইল-
অনুক্রমণিকা-
মাতৃমহিমা- প্রব্রাজিকা মোক্ষ প্রাণা
শ্ৰীশ্ৰীমা ও স্ত্রীমঠ- স্বামী গম্ভীরানন্দ
শ্রীরামকৃষ্ণ-শক্তি শ্ৰীমা- প্রব্রাজিকা মুক্তিপ্রাণা।
'আমি পাতানো মা নই’- প্রব্রাজিকা শ্রদ্ধা প্রাণা।
হে বালে হে ত্রিপুরসুন্দরি- গোবিন্দগোপাল মুখোপাধ্যায়
যা দেবী সা সারদা- স্বামী চেতনানন্দ
অধ্যাত্মশাস্ত্রে মাতৃশক্তি- বেলা দেবী
যিনি তীর্থযাত্রী তিনিই তীর্থদেবতা- শংকরীপ্রসাদ বসু
কীর্তিশ্রীর্বাক চ নারীণাম্- সুব্রতা সেন
তার সংসার ভালোবাসায় গড়ে উঠেছে- প্রব্রাজিকা অমলপ্রাণা
উনিশ শতকের কলকাতায় শ্রীশ্রীমা- চিত্রা দেব
নারীজাগরণ ও শ্রীশ্রীমা- প্রব্রাজিকা নির্ভীকপ্রাণা
শ্রীরামকৃষ্ণ ভাবান্দোলনে শ্রীশ্রীমার প্রভাব- দীপালি রায়
নিবেদিতা বিদ্যালয়ের মাতৃমন্দির ও শ্রীশ্রীমা- প্রব্রাজিকা বিকাশপ্রাণ
শ্রীশ্রীমা ও সেবিকা সরলা- প্ৰব্ৰাজিকা ধ্যান প্রাণা
শ্রীরামকৃষ্ণ ভাবান্দোলন ও শ্রীশ্রীমা- স্বামী প্রভানন্দ
এক বাউলের দল এসেছিল- প্রব্রাজিকা অশেষ প্রাণা
নরেনের দুর্গোৎসব- হর্ষ দত্ত
শুধু কি আমারই দায়, তোমারও দায়- স্বামী বলভদ্ৰানন্দ
জন্মদিনের মধুর স্মৃতি- মালতী সেনগুপ্ত
সারদা সে বালিকা- দেবাঞ্জন সেনগুপ্ত
আমাদের মানবী মা- বন্দিতা ভট্টাচার্য
সংসারের আলোছায়ায়- প্রব্রাজিকা ধূতিপ্রাণা
সমদর্শিনী মা- প্রব্রাজিকা ভাস্বরপ্রাণা
মায়ের জীবনে সাধনপর্ব- প্ৰব্ৰাজ্জিকা সদাত্মপ্রাণা
সংগীতময়ী শ্ৰীশ্ৰীমা- স্বামী সর্বগানন্দ
পতিতোদ্ধারিণী- কৃষ্ণা সেন
জীবনমঞ্চ মঞ্চ জীবন এবং শ্রীশ্রীমা সারদা- দেবজিত্ বন্দ্যোপাধ্যায়
রঙ্গ দেখে রঙ্গময়ীর- বিষ্ণুপদ চক্রবর্তী
জয়রামবাটী ও সংলগ্ন অঞ্চলে মায়ের প্রভাব- মিতা মজুমদার
কয়েকটি শিশু ও শ্রীশ্রীমা- প্রব্রাজিকা প্রদীপ্তপ্রাণা
মাতৃসান্নিধ্যে তিন কন্যা- তড়িৎকুমার বন্দ্যোপাধ্যায়।
শ্রীমায়ের শ্রীচরণাশ্রিত শ্ৰীম পরিবার- দীপক গুপ্ত
অভারতীয় প্রত্যক্ষদর্শীর দৃষ্টিতে মা সারদা- স্বরাজ মজুমদার
একালের দৃষ্টিতে শ্রীশ্রীমা- স্বামী মুমুক্ষানন্দ
স্নেহময়ী সারদা দেবী- কাজী নুরুল ইসলাম
অতীত ভারতের তেজস্বিনী ও এযুগে শ্রীশ্রীমা- প্রব্রাজিকা সত্যব্রতপ্রাণা
আধ্যাত্মিক জীবনযাপনের উপায়- প্রব্রাজিকা প্রবুদ্ধ প্রাণা (অনুবাদ- প্রব্রাজিকা অচিন্ত্যপ্রাণা)
একুশ শতকের আলোকে মা সারদা- অনিতা অগ্নিহোত্রী
বর্তমান পাশ্চাত্যে শ্রীশ্রীমার প্রাসঙ্গিকতা- নিমাইসাধন বসু
দুটি বাণীর আলোকে মাতৃদর্শন- তরুণ গোস্বামী
উপনিষদের আলোয় সারদা দেবী- বওশন আবা ফিরোজ
প্রিয় বাংলা পাঠকগণ, উনিশ শতকের বিশিষ্ট বাঙালি হিন্দু ধর্মগুরু ও মাকালীর সাধক রামকৃষ্ণ পরমহংসের পত্নী ও সাধনসঙ্গিনী এবং রামকৃষ্ণ মঠ ও মিশনের সংঘজননী শ্রীমা সারদা দেবীর জীবনকথা 'জন্মজন্মান্তরের মা' এর পিডিএফ সংগ্রহ করিতে পারিবেন।
উপরোক্ত বাংলা বইটির পিডিএফ ফাইল সংগ্রহ করুন অথবা অনলাইনে পড়ুন
No comments:
Post a Comment