অরণ্যের গল্পমালা-রুডিয়ার্ড কিপলিং ছোটদের বাংলা অনুবাদ গল্প সংগ্রহিত বই পিডিএফ
ডিজিটাল বইয়ের নাম- অরণ্যের গল্পমালা
লেখক- রুডিয়ার্ড কিপলিং
অনুবাদ- কবীর চৌধুরী
বইয়ের ধরন- ছোটদের বাংলা অনুবাদ গল্প
ফাইলের ধরন- পিডিএফ
এই বইতে মোট পৃষ্টা আছে- ২০৬
ডিজিটাল বইয়ের সাইজ- ৬এমবি
প্রিন্ট ভালো, জলছাপ মুক্ত
লেখক ও বই সমন্ধে কিছু কথা-
রুডিয়ার্ড কিপলিং একজন অসাধারণ গল্পকার ছিলেন। তাঁর রচিত 'দি জাঙ্গল বুক' একটি বিশ্ব বিখ্যাত গ্রন্থ। এই গ্রন্থের গল্পমালায় ভারতবর্ষের বনাঞ্চল তার সকল মোহনীয়তা, রহস্য ও আতঙ্ক নিয়ে মূর্ত হয়ে উঠেছে। অরণ্যের গাছপালা, পাহাড়পর্বত, নদীনালা ও পশুপাখির জগতকে লেখক যেভাবে পরিবেশন করেছেন তা পাঠককে মুগ্ধ করে। বাঘ, নেকড়ে, হাতি, সাপ, হরিণ, মহিষ, বানর, চিল, ময়ূর, শিয়াল, মৌমাছিসহ অরণ্যের নানা প্রাণী পাঠকের সামনে এসে হাজির হয়। আর এদের মধ্যে স্থান করে নেয় মানবশিশু মৌগলি । মৌগলিকে বনের ল্যাংড়া বাঘ শেরখান অরণ্যের নিকটবর্তী এক গ্রাম্য কুটির থেকে ধরে নিয়ে এসেছিল, কিন্তু তাকে হত্যা করার আগেই মৌগলি আশ্রয় পেয়ে যায় এক নেকড়ে পরিবারে। সেখানেই সে বেড়ে উঠে, অরণ্যেরই এক সন্তানরূপে।..
কিপলিং-এর দি জাঙ্গল বুক নানা ভাষায় অনূদিত হয়েছে। ঈষৎ রূপান্তরিত আকারে এর গল্পগুলি চলচ্চিত্রায়তও হয়েছে। অরণ্যের গল্পমালা নামে কিপলিং-এর গল্পগুলির বাংলা অনুবাদ এই গ্রন্থে পরিবেশিত হয়েছে। আশা করছি, সববয়সী পাঠকদেরই গল্পগুলো ভালো লাগবে।
বুডিয়ার্ড কিপলিং জন্মগ্রহণ করেন ভারতের বোম্বাই শহরে, এখন যার নাম মুম্বাই, ১৮৬৫ সালের ৩০ ডিসেম্বর তারিখে। তার বাবা জন লকউড কিপলিং ১৮৭৫ থেকে ১৮৯৩ সাল পর্যন্ত লাহোর মিউজিয়ামের কিউরেটরের পদে অধিষ্ঠিত ছিলেন। বুডিয়ার্ড কিপলিং পড়াশোনা করেন বিলেতে, কিন্তু সতেরো বছর বয়সে ভারতে ফিরে এসে পত্রিকা সম্পাদনা ও লেখালেখির কাজে আত্মনিয়োগ করেন। প্রথম দিকে তিনি কাব্যচর্চা করেন, পরে গল্প-উপন্যাস তাঁর সাহিত্যকর্মের প্রধান অঙ্গন হয়ে ওঠে। ভারতের পটভূমিতে রচিত কিপলিং-এর উল্লেখযোগ্য গ্রন্থগুলাের মধ্যে রয়েছে— 'কিম' (১৯০১), দি জাঙ্গল বুক' (১৮৯৪), 'ট্র্যাফিকস অ্যান্ড ডিসকভারিজ' (১৯০৪) এবং ডেবিটস অ্যান্ড ক্রেডিটস' (১৯২৬)। ব্রিটিশ রাজ-এর পক্ষে লেখালেখির জন্য কিপলিংকে অনেক সময় ‘দি পোয়েট অব এম্পায়ার’ তথা সাম্রাজ্যের কবি বলে অভিহিত করা হয়, তবে অরণ্যের গল্পমালায় সে জাতীয় অনুভূতির কোনো প্রকাশ ঘটে নি। তার সাহিত্য-কর্মের উচ্চ মূল্যায়ন করে নোবেল কমিটি ১৯০৭ সালে বুডিয়ার্ড কিপলিংকে সাহিত্যের জন্য নোবেল পুরস্কারে ভূষিত করে। কিপলিং মৃত্যুবরণ করেন ১৯৩৬ সালে।
প্রিয় বাংলা পাঠকগণ, এই পোষ্ট হইতে ছোটদের বাংলা অনুবাদ গল্পের বই 'অরণ্যের গল্পমালা-রুডিয়ার্ড কিপলিং' এর পিডিএফ সংগ্রহ করিতে পারিবেন।
উপরোক্ত বাংলা বইটির পিডিএফ ফাইল সংগ্রহ করুন অথবা অনলাইনে পড়ুন
ডিজিটাল বইয়ের নাম- অরণ্যের গল্পমালা
লেখক- রুডিয়ার্ড কিপলিং
অনুবাদ- কবীর চৌধুরী
বইয়ের ধরন- ছোটদের বাংলা অনুবাদ গল্প
ফাইলের ধরন- পিডিএফ
এই বইতে মোট পৃষ্টা আছে- ২০৬
ডিজিটাল বইয়ের সাইজ- ৬এমবি
প্রিন্ট ভালো, জলছাপ মুক্ত
লেখক ও বই সমন্ধে কিছু কথা-
রুডিয়ার্ড কিপলিং একজন অসাধারণ গল্পকার ছিলেন। তাঁর রচিত 'দি জাঙ্গল বুক' একটি বিশ্ব বিখ্যাত গ্রন্থ। এই গ্রন্থের গল্পমালায় ভারতবর্ষের বনাঞ্চল তার সকল মোহনীয়তা, রহস্য ও আতঙ্ক নিয়ে মূর্ত হয়ে উঠেছে। অরণ্যের গাছপালা, পাহাড়পর্বত, নদীনালা ও পশুপাখির জগতকে লেখক যেভাবে পরিবেশন করেছেন তা পাঠককে মুগ্ধ করে। বাঘ, নেকড়ে, হাতি, সাপ, হরিণ, মহিষ, বানর, চিল, ময়ূর, শিয়াল, মৌমাছিসহ অরণ্যের নানা প্রাণী পাঠকের সামনে এসে হাজির হয়। আর এদের মধ্যে স্থান করে নেয় মানবশিশু মৌগলি । মৌগলিকে বনের ল্যাংড়া বাঘ শেরখান অরণ্যের নিকটবর্তী এক গ্রাম্য কুটির থেকে ধরে নিয়ে এসেছিল, কিন্তু তাকে হত্যা করার আগেই মৌগলি আশ্রয় পেয়ে যায় এক নেকড়ে পরিবারে। সেখানেই সে বেড়ে উঠে, অরণ্যেরই এক সন্তানরূপে।..
কিপলিং-এর দি জাঙ্গল বুক নানা ভাষায় অনূদিত হয়েছে। ঈষৎ রূপান্তরিত আকারে এর গল্পগুলি চলচ্চিত্রায়তও হয়েছে। অরণ্যের গল্পমালা নামে কিপলিং-এর গল্পগুলির বাংলা অনুবাদ এই গ্রন্থে পরিবেশিত হয়েছে। আশা করছি, সববয়সী পাঠকদেরই গল্পগুলো ভালো লাগবে।
বুডিয়ার্ড কিপলিং জন্মগ্রহণ করেন ভারতের বোম্বাই শহরে, এখন যার নাম মুম্বাই, ১৮৬৫ সালের ৩০ ডিসেম্বর তারিখে। তার বাবা জন লকউড কিপলিং ১৮৭৫ থেকে ১৮৯৩ সাল পর্যন্ত লাহোর মিউজিয়ামের কিউরেটরের পদে অধিষ্ঠিত ছিলেন। বুডিয়ার্ড কিপলিং পড়াশোনা করেন বিলেতে, কিন্তু সতেরো বছর বয়সে ভারতে ফিরে এসে পত্রিকা সম্পাদনা ও লেখালেখির কাজে আত্মনিয়োগ করেন। প্রথম দিকে তিনি কাব্যচর্চা করেন, পরে গল্প-উপন্যাস তাঁর সাহিত্যকর্মের প্রধান অঙ্গন হয়ে ওঠে। ভারতের পটভূমিতে রচিত কিপলিং-এর উল্লেখযোগ্য গ্রন্থগুলাের মধ্যে রয়েছে— 'কিম' (১৯০১), দি জাঙ্গল বুক' (১৮৯৪), 'ট্র্যাফিকস অ্যান্ড ডিসকভারিজ' (১৯০৪) এবং ডেবিটস অ্যান্ড ক্রেডিটস' (১৯২৬)। ব্রিটিশ রাজ-এর পক্ষে লেখালেখির জন্য কিপলিংকে অনেক সময় ‘দি পোয়েট অব এম্পায়ার’ তথা সাম্রাজ্যের কবি বলে অভিহিত করা হয়, তবে অরণ্যের গল্পমালায় সে জাতীয় অনুভূতির কোনো প্রকাশ ঘটে নি। তার সাহিত্য-কর্মের উচ্চ মূল্যায়ন করে নোবেল কমিটি ১৯০৭ সালে বুডিয়ার্ড কিপলিংকে সাহিত্যের জন্য নোবেল পুরস্কারে ভূষিত করে। কিপলিং মৃত্যুবরণ করেন ১৯৩৬ সালে।
প্রিয় বাংলা পাঠকগণ, এই পোষ্ট হইতে ছোটদের বাংলা অনুবাদ গল্পের বই 'অরণ্যের গল্পমালা-রুডিয়ার্ড কিপলিং' এর পিডিএফ সংগ্রহ করিতে পারিবেন।
উপরোক্ত বাংলা বইটির পিডিএফ ফাইল সংগ্রহ করুন অথবা অনলাইনে পড়ুন
No comments:
Post a Comment