জুলভার্ন - রচনাসমগ্র, বাংলা অনুবাদ বই পিডিএফ
ডিজিটাল বইয়ের নাম- 'জুলভার্ন - রচনাসমগ্র'
লেখক- জুলভার্ন
অনুবাদক- লোকমান হোসেন
বইয়ের ধরন- অনুবাদ বই
ফাইলের ধরন- পিডিএফ
এই বইতে মোট পৃষ্টা আছে- ১০০৭
ডিজিটাল বইয়ের সাইজ- ৩১ এমবি
প্রিন্ট খুব ভালো, জলছাপ মুক্ত, ক্লিকেবল সূচীপত্র
জুলভার্ন রচনাশৈলী এবং রচনা সংখ্যা-দু’দিক দিয়েই অসাধারণ লেখক ছিলেন।
জুলভার্ন তার প্রতিটি নতুন কাহিনীর মাধ্যমে পাঠক-পাঠিকবর্গকে পাড়ি দেওয়াতেন বিশ্বের অজ্ঞাত বিস্ময়ের উদ্দেশে। প্রায় আশিটি গ্রন্থের রচয়িতা তিনি এবং পৃথিবীর সর্বত্র তার লেখা বই পাওয়া যায়। বিশ্বের বর্ণনা দিতে প্রয়াসী হয়ে গহনতম অঞ্চকেও কমের ডগায় টেনে আনতে কসুর করেন নি তিনি। সমুদ্রের গভীরতা, মহাশূন্যের নৈঃশব্দ্য, ভূগর্ভের কেন্দ্রবিন্দু—কিছুই বাদ যায় নি তাঁর কল্পনার আওতা থেকে। বিজ্ঞানসম্মত ভাবে এ-সব অঞ্চলের বর্ণনা দেওয়া হাড়ভাঙা খাটুনির কাজ ; কিন্তু তিনি সে ঝুকি নিয়েছিলেন। ব্যর্থ হয়েছিলেন, এমন কথা বলার কেউ আছে কি?
ভের্ণের সফলতার একটা মন্ত্রগুপ্তি হল, পাঠককে তিনি পর্যটক বানিয়ে ছাড়েন। তাঁর গ্রন্থাবলী 'অত্যাশ্চর্য অভিযান লহরী' নামে পরিচিত। প্রতিটি গ্রন্থে তিনি পাঠককে নিয়ে গেছেন ব্রহ্মাণ্ডের নতুন নতুন স্থানে। ভ্রমণকে চোখের মণি করেছিলেন বলেই এ-জাতীয় গ্রন্থাবলী রচনা করে এতখানি খ্যাতিমান হয়েছিলেন তিনি।
ভের্ণের জন্ম নানতেস-য়ে ১৮২৮ সালের ফেব্রুয়ারী মাসের ৮ তারিখে। বাবার নাম পিয়েরি ভের্ণ। মায়ের নাম সোফিয়া। বাবা ছিলেন প্রতিষ্ঠিত আইনবিদ। ভের্ণ বাবার ইচ্ছাতেই প্যারিসে গিয়ে আইন পড়েন এবং ব্যারিস্টার হন। এই সময়ে আলেকজাণ্ডার ডুমাসের সঙ্গে তার বন্ধুত্ব হয়। ভের্ণ লিখতে শুরু করেন ডুমাসের সঙ্গে মিলে মিশে, পরে একাই থিয়েটারের জন্যে লেখা ধরেন। ছন্দ রচনায় তিনি সিদ্ধহস্ত ছিলেন। তার কয়েকটা গীতিনাট্য 'থিয়েটার লিরিক’-য়ে সেসভেসটেস এবং রেজ-য়ের পরিচালনায় মঞ্চস্থ হয় এবং সাফল্যের সঙ্গে অভিনীত হয়। এরপর থেকেই তিনি লেখার নেশায় আচ্ছন্ন হন।
ভের্ণের সাফল্যের অন্যতম গুপ্তরহস্য হল বিষয়বস্তুর বিশদ বিবরণ। ভৌগোলিক সমিতির সদস্য দিলেন উনি। সমিতির গ্রন্থাগার এবং জাদুঘরে বসে অসংখ্য তত্ত্ব সংগ্রহ করে আনতেন। তারপর চিলেকোঠার ঘরে কেতাবঠাসা আলমারী পরিবৃত হয়ে লিখতে বসতেন ‘অত্যাশ্চর্য অভিযান লহরী'। পাঠককে ফাঁকি দেননি বলে তিনি নিজেও ফাঁকে পড়েন নি।
সাহিত্য সেবার জন্যে ফরাসি অ্যাকাডেমি তাকে সম্মানিত করেন ‘লিজিয়ন অফ অনার' মেডেল দিয়ে।
শেষ জীবনে বধিরতা এবং অন্ধতার জন্যে লেখার পরিমাণ হ্রাস পায় তাঁর। বিশ্ব-বন্দিত জুল ভের্ণের জীবনাবসান ঘটে ১৯০৫ সালের ২৪শে মাচ, অ্যামিয়েন্স শহরে।
শেয়ার করা বইটির সূচীপত্র-
টুয়েন্টি থাউজ্যান্ড লিগস আন্ডার দ্য সি...
মিস্টিরিয়াস আইল্যান্ড ....
ব্ল্যাক ডায়মন্ডস ...
এবাউন্ড দ্য ওয়ার্ল্ড ইন এইটটি ডেজ......
জার্নি টু দ্য সেন্টার অব দ্য আর্থ......
ন্য লাইট হাউস এ্যাট দ্য এন্ড অব দ্য ওয়ার্ল্ড...
মাইকেল ভষ্ট্র গফ.......
অ্যাডভেঞ্চার অফ ক্যাপ্টেন হ্যাটেরাস ---
ক্লিপার অব দ্য ক্লাউস......
সিক্রেট অব উইলহেম স্টোরিজ..
ভিলেজ ইন দি ট্রি টিপস .....
প্রপেলার আইল্যান্ড ......
কার্পেথিয়ান ক্যাসল ........
স্টিম হাউস ............
অ্যাড্রিফট ইন দ্য প্যাসিফিক,
এ ফ্লোটিং সিটি .........
বেগমস ফরচুন .........
ইন্টারন্যাল অ্যাডাম .........
ফ্রম দি আর্থ টু দি মুন ..........
রাউন্ড দি মুন ................
ফাইভ উইকস ইন এ বেলুন ...
অফ অন এ কমেট ....
দি পারচেজ অব দি নর্থ পোল...
মাস্টার অব দি ওয়ার্ল্ড ....
দি গ্রিন ফ্লাশ .....
এক্সপেরিমেন্ট অব ড. অক্স...
দি স্কুল ফর রবিনসন্স .......
ইন টু দ্য নাইজার বেন্ড.....
সিটি ইন দ্য সাহারা ......
মাস্টার জ্যাকারিযুস,...
মিস্টিরিয়াস ডকুমেন্ট .......
অন দি ট্রাক .......
দি সিক্রেট অব দি আয়ল্যান্ড
উপরোক্ত বাংলা বইটির পিডিএফ ফাইল সংগ্রহ করুন অথবা অনলাইনে পড়ুন
*প্রিয় পাঠকগণ, আপনারা এই অবিস্মরণীয় অনুবাদ বই- 'জুলভার্ন - রচনাসমগ্র'-এর পিডিএফ সংগ্রহ করিতে পারিবেন।
No comments:
Post a Comment