তারাশঙ্কর বন্দ্যোপাধ্যায়ের শ্রেষ্ঠ গল্প বাংলা গল্প সংগ্রহ
ডিজিটাল বইয়ের নাম- তারাশঙ্কর বন্দ্যোপাধ্যায়ের শ্রেষ্ঠ গল্প
লেখক- তারাশঙ্কর বন্দ্যোপাধ্যায়
সম্পাদনা- অধ্যাপক জগদীশ ভট্টাচার্য
বইয়ের ধরন- গল্প সংগ্রহ
ফাইলের ধরন- পিডিএফ
এই বইতে মোট পৃষ্টা আছে- ৩২৭
ডিজিটাল বইয়ের সাইজ- ২০এমবি
প্রিন্ট ভালো, জলছাপ মুক্ত
তারাশঙ্কর বন্দ্যোপাধ্যায়ের জন্ম বীরভূম জেলার লালপুর গ্রামে জমিদার বংশে ১৩০৫ সালে, ৮ই শ্রাবণ, ( ইংরেজী ১৮৯৮, ২৩শে জুলাই) শনিবার। প্রবেশিকা পাশের পর কলিকাতার সেন্ট জেভিয়ার্স কলেজে আই. এ. পড়ার সময় রাজনৈতিক কারণে পল্লীগৃহে অন্তরীণ। বন্দিদশার অবসানে পুনরায় সাউথ সুবার্বান কলেজে পড়ার চেষ্টা। ভগ্নস্বাস্থ্যের জন্য কিছুদিন পরে তাও বন্ধ। ১৯২১ সালের অসহযোগ আন্দোলনে যোগদান ও কারাবরণ। ১৯২৪-২৫ সালে ওলাউঠা-বিধ্বস্ত বীরভূমের গ্রামে গ্রামে সেবাব্রত। চাকুরী-জীবন স্বল্পস্থায়ী, প্রথমে আত্মীয় পরিচালিত কয়লা-ব্যবসায়ে কলিকাতায়, পরে কানপুরে মাস ছয়েক। সাহিত্য-সৃষ্টির নীহারিকা যুগ কাব্য ও নাটক নিয়ে আরম্ভ। প্রথম প্রকাশিত গ্রন্থ ‘ত্রিপত্র' কয়েকটি গীতি-কবিতার সংকলন। নাটক ‘মারহাটা-তপণ’ স্বগ্রামে সমারোহে অভিনীত হলেও মুদ্রিত হয় নি। প্রথম উপন্যাস ‘দীনার দান' সাপ্তাহিক ‘শিশিরে' ধারাবাহিক ভাবে মুদিত, কিন্তু গ্রন্থাকারে আজো অপ্রকাশিত। প্রথম মুদ্রিত - গল্প ‘রসকলি', 'কল্লোলে' প্রকাশিত। গল্পে, উপন্যাসে, নাটকে গ্রন্থসংখ্যা বহু। তন্মধ্যে 'হাঁসুলীবাঁকের উপকথা’ শরৎ-স্মৃতি-পুরস্কার লাভে গৌরবান্বিত হয়েছে। পশ্চিমবঙ্গ সরকার তার আরোগ্য নিকেতন উপন্যাসখানিকে ১৯৫৪-৫৫ সালের রবীন্দ্র পুরস্কার দানে সম্মানিত করেছেন। এই বইখানিই ১৯৫৬ সালে সাহিত্য আকাদমী কর্তৃক পুরস্কৃত হয়। ব্যক্তিগত জীবনে স্বল্পভাষী কিন্তু সুবক্তা । সু-অভিনেতা। বৈঠকী আলাপে অতীত যুগের ধারারক্ষী। সাহিত্যই ধর্ম, সাহিত্যই জীবিকা।
যে গল্পগুলি এই বইতে রয়েছে-
জলসাঘর
তারিণী মাঝি
খাজাঞ্চিবাবু
আখড়াইয়ের দীঘি
নারী ও নাগিনী
কালাপাহাড়
তাসের ঘর
অগ্রদানী
বেদেনী
ডাইনী
না
পৌষ-লক্ষ্মী
দেবতার ব্যাধি
তমসা
ইমারত
কামধেনু
উপরোক্ত বাংলা বইটির পিডিএফ ফাইল সংগ্রহ করুন অথবা অনলাইনে পড়ুন
প্রিয় পাঠকগণ, এই পোষ্ট হইতে আপনারা বিশিষ্ঠ সাহিত্যিক তারাশঙ্কর বন্দ্যোপাধ্যায়ের- 'তারাশঙ্কর বন্দ্যোপাধ্যায়ের শ্রেষ্ঠ গল্প' বই-এর পিডিএফ সংগ্রহ করিতে পারিবেন।
ডিজিটাল বইয়ের নাম- তারাশঙ্কর বন্দ্যোপাধ্যায়ের শ্রেষ্ঠ গল্প
লেখক- তারাশঙ্কর বন্দ্যোপাধ্যায়
সম্পাদনা- অধ্যাপক জগদীশ ভট্টাচার্য
বইয়ের ধরন- গল্প সংগ্রহ
ফাইলের ধরন- পিডিএফ
এই বইতে মোট পৃষ্টা আছে- ৩২৭
ডিজিটাল বইয়ের সাইজ- ২০এমবি
প্রিন্ট ভালো, জলছাপ মুক্ত
তারাশঙ্কর বন্দ্যোপাধ্যায়ের জন্ম বীরভূম জেলার লালপুর গ্রামে জমিদার বংশে ১৩০৫ সালে, ৮ই শ্রাবণ, ( ইংরেজী ১৮৯৮, ২৩শে জুলাই) শনিবার। প্রবেশিকা পাশের পর কলিকাতার সেন্ট জেভিয়ার্স কলেজে আই. এ. পড়ার সময় রাজনৈতিক কারণে পল্লীগৃহে অন্তরীণ। বন্দিদশার অবসানে পুনরায় সাউথ সুবার্বান কলেজে পড়ার চেষ্টা। ভগ্নস্বাস্থ্যের জন্য কিছুদিন পরে তাও বন্ধ। ১৯২১ সালের অসহযোগ আন্দোলনে যোগদান ও কারাবরণ। ১৯২৪-২৫ সালে ওলাউঠা-বিধ্বস্ত বীরভূমের গ্রামে গ্রামে সেবাব্রত। চাকুরী-জীবন স্বল্পস্থায়ী, প্রথমে আত্মীয় পরিচালিত কয়লা-ব্যবসায়ে কলিকাতায়, পরে কানপুরে মাস ছয়েক। সাহিত্য-সৃষ্টির নীহারিকা যুগ কাব্য ও নাটক নিয়ে আরম্ভ। প্রথম প্রকাশিত গ্রন্থ ‘ত্রিপত্র' কয়েকটি গীতি-কবিতার সংকলন। নাটক ‘মারহাটা-তপণ’ স্বগ্রামে সমারোহে অভিনীত হলেও মুদ্রিত হয় নি। প্রথম উপন্যাস ‘দীনার দান' সাপ্তাহিক ‘শিশিরে' ধারাবাহিক ভাবে মুদিত, কিন্তু গ্রন্থাকারে আজো অপ্রকাশিত। প্রথম মুদ্রিত - গল্প ‘রসকলি', 'কল্লোলে' প্রকাশিত। গল্পে, উপন্যাসে, নাটকে গ্রন্থসংখ্যা বহু। তন্মধ্যে 'হাঁসুলীবাঁকের উপকথা’ শরৎ-স্মৃতি-পুরস্কার লাভে গৌরবান্বিত হয়েছে। পশ্চিমবঙ্গ সরকার তার আরোগ্য নিকেতন উপন্যাসখানিকে ১৯৫৪-৫৫ সালের রবীন্দ্র পুরস্কার দানে সম্মানিত করেছেন। এই বইখানিই ১৯৫৬ সালে সাহিত্য আকাদমী কর্তৃক পুরস্কৃত হয়। ব্যক্তিগত জীবনে স্বল্পভাষী কিন্তু সুবক্তা । সু-অভিনেতা। বৈঠকী আলাপে অতীত যুগের ধারারক্ষী। সাহিত্যই ধর্ম, সাহিত্যই জীবিকা।
যে গল্পগুলি এই বইতে রয়েছে-
জলসাঘর
তারিণী মাঝি
খাজাঞ্চিবাবু
আখড়াইয়ের দীঘি
নারী ও নাগিনী
কালাপাহাড়
তাসের ঘর
অগ্রদানী
বেদেনী
ডাইনী
না
পৌষ-লক্ষ্মী
দেবতার ব্যাধি
তমসা
ইমারত
কামধেনু
উপরোক্ত বাংলা বইটির পিডিএফ ফাইল সংগ্রহ করুন অথবা অনলাইনে পড়ুন
প্রিয় পাঠকগণ, এই পোষ্ট হইতে আপনারা বিশিষ্ঠ সাহিত্যিক তারাশঙ্কর বন্দ্যোপাধ্যায়ের- 'তারাশঙ্কর বন্দ্যোপাধ্যায়ের শ্রেষ্ঠ গল্প' বই-এর পিডিএফ সংগ্রহ করিতে পারিবেন।
এই বইটি আমার কাছে ছিল আমি পড়েছি খুব ভালো লাগে কিন্তু এখন আমার কাছে নেই...
ReplyDeleteDear Zaman, 'বইটির পিডিএফ ফাইল সংগ্রহ করুন অথবা অনলাইনে পড়ুন' এই লেখাটার মধ্যেই দুটো লিংক দেওয়া আছে।
ReplyDelete