স্বপনকুমার ২০টি গোয়েন্দা উপন্যাস পিডিএফ
ডিজিটাল বইয়ের নাম- 'স্বপনকুমার ২০টি গোয়েন্দা উপন্যাস'
লেখক- শ্রীস্বপনকুমার (সমরেন্দ্র নাথ পান্ডে)
বইয়ের ধরন- গোয়েন্দা গল্প
মোট পৃষ্টা আছে- ৬৩৪
পিডিএফ সাইজ- ২৮এমবি
জলছাপমুক্ত, ঝকঝকে প্রিন্ট
প্রকাশকের নিবেদন-
আজকের কিশোরদের কাছে সত্যজিৎ রায়ে ফেলুদা বা প্রদোষচন্দ্র মিত্র সবচেয়ে জনপ্রিয় গোয়েন্দা হলেও, কিছুদিন আগে পর্যন্ত কিন্তু তাদের আচ্ছন্ন করে রেখেছিল অন্য দুই গোয়েন্দা, কিরীটী রায় এবং দীপক চ্যাটার্জী। কিরীটী রায়ে স্রষ্টা ছিলেন নীহাররঞ্জন গুপ্ত ও দীপক চ্যাটার্জীর স্রষ্টা শ্রীস্বপনকুমার। কিরীটী রায়ের সহকারী সুব্রত আর দীপক চ্যাটার্জীর সহকারী রতনলালও বিখ্যাত ছিল এই দুই গোয়েন্দার মতোই।
আসলে বাংলা গোয়েন্দা কাহিনি ঠিকঠাক শুরু হয়েছিল হেমেন্দ্রকুমার রায়ের হাতে। তার আগেও যে এই ধরনের গল্প ছিল না এমন নয়, প্রিয়নাথ মুখোপাধ্যায়ের 'দারোগার দপ্তর’ নামে বেশ কিছু বই প্রকাশিত হয়েছে, পাঁচকডি দে বেশ কিছুটা খ্যাতি পেয়েছিলেন তার 'হত্যাকারী কে’, ‘নীলবসনা সুন্দরী' প্রভৃতি গ্রন্থের জন্য। বিদেশি গোয়েন্দা রবার্ট ব্লেককে নিয়ে অনেকগুলি বই লিখেছিলেন দীনেন্দ্রকুমার রায়। তার চেয়েও বেশি বই লিখেছেন শশধর দত্ত দস্যু মোহনকে নিয়ে, মোট ২০৩ খানা বই—শুরু হয়েছে মোহনকে দিয়ে, শেষ হয়েছে মোহনের ছেলে স্বপনকে দিয়ে। কিন্তু কিশোরদের জন্য সত্যিকারের মজাদার গোয়েন্দা কাহিনি প্রথম নিয়ে এলেন হেমেন্দ্রকুমার রায়। হেমেন্দ্রকুমারের কিশোর গোয়েন্দা ছিল জয়ন্ত, সহকারী ছিল দুজন, মাণিক ও কুমার, আর ছিলেন দারোগা সুন্দরবাবু মোটাসোটা মানুষটি ‘হুম’ শব্দ করে ঢুকতেন, এসেই খাবার অর্ডার দিতেন, আর অপরাধীকে ধরার আঁটসাঁট পরিকল্পনা করা হলে একটা কিছু গণ্ডগোল পাকিয়ে সেটা ভেস্তে দিতেন।
হেমেন্দ্রকুমারের পরেই যে দুজনকে আমরা গোয়েন্দা গল্পের জাদুকর মনে করি, তারা হলেন ব্যোমকেশ-অজিতের স্রষ্টা শরদিন্দু বন্দ্যোপাধ্যায় এবং কিরীটী-সুব্রতর স্রষ্টা নীহাররঞ্জন গুপ্ত-- শরদিন্দুকে আমরা ধরে নিয়েছি বয়স্ক পাঠকের লেখক এবং নীহাররঞ্জনকে ধরে নিয়েছি কিশোর পাঠকদের লেখক। কিন্তু এদের মাঝখানে পড়ে যে লেখক আজ প্রায় হারিয়ে যেতে বসেছেন তিনি হলেন শ্রীস্বপনকুমার। অনেকের স্মৃতিতে আজ তিনি ম্লান হয়ে এলেও, এ বিষয়ে কোনো সন্দেহই নেই যে একদিন তিনি জনপ্রিয়তার শিখরে ছিলেন। শরদিন্দু এবং নীহাররঞ্জনের মতো দুই শক্তিশালী লেখকের সঙ্গে পাল্লা দিয়ে গোয়েন্দা কাহিনি লিখে তিনি যেভাবে পাঠকমন জয় করেছিলেন তা রীতিমতো প্রশংসার ব্যাপার।
শ্রীস্বপনকুমারের সঙ্গে অন্য দুজন খ্যাতিমান লেখকের মূল পার্থক্য এইখানে যে, শ্রীস্বপনকুমার এঁদের মতো দীর্ঘ উপন্যাস রচনা করেননি। তার উপন্যাসগুলি প্রায় সবই ক্ষুদ্র আয়তনের—সেগুলি একেবারে কোনো গা-ছমছম ঘটনা দিয়ে শুরু হয়, গেয়েন্দোর অনুসন্ধানের সঙ্গে সঙ্গে আমাদেরও সাসপেন্স ও হৃদস্পন্দন বাড়তে থাকে এবং এই কৌতূহল অল্প সময়ের মধ্যেই প্রায় চূড়ান্ত পর্যায়ে পৌঁছে দিয়ে কৌতুহলের তিনি অবসান ঘটান। গল্পের আয়তন সম্পর্কে আর-একটা মজার ব্যাপার হল এই যে, এক-একটা সিরিজ তিনি শেষ করেন ঠিক একই রকম আয়তনের মধ্যে, যেমন বিশ্বচক্র সিরিজ শেষ হয় ঠিক চৌষট্টি পাতায়, বাজপাখি সিরিজ শেষ হয় আটচল্লিশ পাতায়—এর কমও নয়, বেশিও নয়।
মাপা আয়তনের লেখা, কিন্তু একটা সময় শ্রীস্বপনকুমারের এই বইগুলি কিশোরদের কাছে অর্থাৎ
আকর্ষণের বস্তু ছিল সেটা যারা সেই সময়ের কিশোর পাঠক ছিলেন, তারা বুঝবেন। এর প্রাথমিক কারণ এই হতে পারে যে, খুব তাড়াতাড়ি পড়ে এসব বই শেষ করে দেওয়া যায়, কারণ স্কুলের ছেলেদের এ বই পড়তে হবে তো লুকিয়ে-চুকিয়ে, খুব বেশিক্ষণ সময় দেওয়াও যায় না এর জন্য। কিন্তু আসল কারণ নিশ্চয়ই এই যে, তার বই কেবল ধরার অপেক্ষা, তারপর রুদ্ধশ্বাসে কখন যে পাতার পর পাতা উল্টে বই শেষ করে ফেলেছি তা যেন খেয়ালই থাকত না!
শ্রীস্বপনকুমারের লেখায় যে কী আকর্ষণ ছিল, কী জাদুকরী নেশায় ক্ষুদে পড়ুয়াদের তা টেনে রেখে দিত প্রথম থেকে শেষ পর্যন্ত, সেটা বোঝাবার জন্যই এখানে আমরা তার কুড়িটি ছোট উপন্যাস একত্র করে প্রথম রচনাসম্ভার প্রকাশ করলাম। উপন্যাসগুলি আমরাই প্রকাশ করেছিলাম এবং সিরিজের নাম দেওয়া হয়েছিল বিশ্বচক্র সিরিজ। এই সিরিজে প্রকাশিত হয়েছিল মোট একশোটি বই, প্রত্যেকটি বইয়ের টাইটলে লেখা থাকত কলেজ স্টুডেন্টদের জন্য। বই প্রকাশিত হবার সঙ্গে সঙ্গেই তা প্রায় নিঃশেষিত হয়ে যেত এবং ক্ষুদে পড়ুয়াদের হাতে হাতে ঘুরত সেই বই। গোয়েন্দা কিরীটা বায় এবং ব্যোমকেশ বক্সীকে নিয়ে আলোচনা অনেক হয়েছে, কিন্তু সত্যকে অস্বীকার না করলে বলতেই হবে, শ্রীস্বপনকুমারের গোয়েন্দা দীপক চ্যাটার্জীও জনপ্রিয়তায় এদের চাইতে কোনো অংশে কম ছিল না।
আমরা লেখক শ্রীস্বপনকুমারের সঙ্গে এ যুগের কিশোর পাঠকদের পরিচয় করিয়ে দেবার জন্যই মাত্র কুড়িটি উপন্যাস নিয়ে এই গ্রন্থ প্রকাশ করলাম। আশা করছি সেই সময়ের মতো এই সময়েও তিনি পাঠকদেব মন জয় করতে পারবেন। আমাদের এই প্রত্যাশা সফল হলে ভবিষ্যতে গোয়েন্দা কাহিনির এই শক্তিশালী লেখকের আরো অনেক গল্প আমরা পাঠকদের উপহার দেব।- প্রকাশক
এই বইতে যে গল্পগুলি রয়েছে, তাহার সূচীপত্র নীচে দেওয়া হল।
১ অদৃশ্য সঙ্কেত
২ দুরাত্মার ছল
৩ ভ্রান্ত পথের শেষে
৪ চলন্ত ছায়া
৫ হিংসার অন্ধকার
৬ অব্যর্থ সন্ধান
৭ বিষাক্ত হাসি
৮ মিথ্যা চমক
৯ চায়না লজ
১০ বিজয়িনী তন্দ্রা
১১ শ্বেতপদ্ম।
১২ অদৃষ্টের পরিহাস
১৩ ব্যথার প্রদীপ
১৪ মৃত্যুহীন প্রাণ
১৫ রক্তকমল
১৬ নুতন অতিথি
১৭ পৃথিবী থেকে দূরে
১৮ হারানো ডায়েরী
১৯ বিকেল ছ'টার শো’তে
২০ বিফল স্বপ্ন
উপরোক্ত বাংলা বইটির পিডিএফ ফাইল সংগ্রহ করুন অথবা অনলাইনে পড়ুন
ছোট্টবন্ধুরা এই পোষ্ট হইতে উপরোক্ত বইটি- 'স্বপনকুমার ২০টি গোয়েন্দা উপন্যাস' -এর পিডিএফ সংগ্রহ করিতে পারিবেন।
ডিজিটাল বইয়ের নাম- 'স্বপনকুমার ২০টি গোয়েন্দা উপন্যাস'
লেখক- শ্রীস্বপনকুমার (সমরেন্দ্র নাথ পান্ডে)
বইয়ের ধরন- গোয়েন্দা গল্প
মোট পৃষ্টা আছে- ৬৩৪
পিডিএফ সাইজ- ২৮এমবি
জলছাপমুক্ত, ঝকঝকে প্রিন্ট
প্রকাশকের নিবেদন-
আজকের কিশোরদের কাছে সত্যজিৎ রায়ে ফেলুদা বা প্রদোষচন্দ্র মিত্র সবচেয়ে জনপ্রিয় গোয়েন্দা হলেও, কিছুদিন আগে পর্যন্ত কিন্তু তাদের আচ্ছন্ন করে রেখেছিল অন্য দুই গোয়েন্দা, কিরীটী রায় এবং দীপক চ্যাটার্জী। কিরীটী রায়ে স্রষ্টা ছিলেন নীহাররঞ্জন গুপ্ত ও দীপক চ্যাটার্জীর স্রষ্টা শ্রীস্বপনকুমার। কিরীটী রায়ের সহকারী সুব্রত আর দীপক চ্যাটার্জীর সহকারী রতনলালও বিখ্যাত ছিল এই দুই গোয়েন্দার মতোই।
আসলে বাংলা গোয়েন্দা কাহিনি ঠিকঠাক শুরু হয়েছিল হেমেন্দ্রকুমার রায়ের হাতে। তার আগেও যে এই ধরনের গল্প ছিল না এমন নয়, প্রিয়নাথ মুখোপাধ্যায়ের 'দারোগার দপ্তর’ নামে বেশ কিছু বই প্রকাশিত হয়েছে, পাঁচকডি দে বেশ কিছুটা খ্যাতি পেয়েছিলেন তার 'হত্যাকারী কে’, ‘নীলবসনা সুন্দরী' প্রভৃতি গ্রন্থের জন্য। বিদেশি গোয়েন্দা রবার্ট ব্লেককে নিয়ে অনেকগুলি বই লিখেছিলেন দীনেন্দ্রকুমার রায়। তার চেয়েও বেশি বই লিখেছেন শশধর দত্ত দস্যু মোহনকে নিয়ে, মোট ২০৩ খানা বই—শুরু হয়েছে মোহনকে দিয়ে, শেষ হয়েছে মোহনের ছেলে স্বপনকে দিয়ে। কিন্তু কিশোরদের জন্য সত্যিকারের মজাদার গোয়েন্দা কাহিনি প্রথম নিয়ে এলেন হেমেন্দ্রকুমার রায়। হেমেন্দ্রকুমারের কিশোর গোয়েন্দা ছিল জয়ন্ত, সহকারী ছিল দুজন, মাণিক ও কুমার, আর ছিলেন দারোগা সুন্দরবাবু মোটাসোটা মানুষটি ‘হুম’ শব্দ করে ঢুকতেন, এসেই খাবার অর্ডার দিতেন, আর অপরাধীকে ধরার আঁটসাঁট পরিকল্পনা করা হলে একটা কিছু গণ্ডগোল পাকিয়ে সেটা ভেস্তে দিতেন।
হেমেন্দ্রকুমারের পরেই যে দুজনকে আমরা গোয়েন্দা গল্পের জাদুকর মনে করি, তারা হলেন ব্যোমকেশ-অজিতের স্রষ্টা শরদিন্দু বন্দ্যোপাধ্যায় এবং কিরীটী-সুব্রতর স্রষ্টা নীহাররঞ্জন গুপ্ত-- শরদিন্দুকে আমরা ধরে নিয়েছি বয়স্ক পাঠকের লেখক এবং নীহাররঞ্জনকে ধরে নিয়েছি কিশোর পাঠকদের লেখক। কিন্তু এদের মাঝখানে পড়ে যে লেখক আজ প্রায় হারিয়ে যেতে বসেছেন তিনি হলেন শ্রীস্বপনকুমার। অনেকের স্মৃতিতে আজ তিনি ম্লান হয়ে এলেও, এ বিষয়ে কোনো সন্দেহই নেই যে একদিন তিনি জনপ্রিয়তার শিখরে ছিলেন। শরদিন্দু এবং নীহাররঞ্জনের মতো দুই শক্তিশালী লেখকের সঙ্গে পাল্লা দিয়ে গোয়েন্দা কাহিনি লিখে তিনি যেভাবে পাঠকমন জয় করেছিলেন তা রীতিমতো প্রশংসার ব্যাপার।
শ্রীস্বপনকুমারের সঙ্গে অন্য দুজন খ্যাতিমান লেখকের মূল পার্থক্য এইখানে যে, শ্রীস্বপনকুমার এঁদের মতো দীর্ঘ উপন্যাস রচনা করেননি। তার উপন্যাসগুলি প্রায় সবই ক্ষুদ্র আয়তনের—সেগুলি একেবারে কোনো গা-ছমছম ঘটনা দিয়ে শুরু হয়, গেয়েন্দোর অনুসন্ধানের সঙ্গে সঙ্গে আমাদেরও সাসপেন্স ও হৃদস্পন্দন বাড়তে থাকে এবং এই কৌতূহল অল্প সময়ের মধ্যেই প্রায় চূড়ান্ত পর্যায়ে পৌঁছে দিয়ে কৌতুহলের তিনি অবসান ঘটান। গল্পের আয়তন সম্পর্কে আর-একটা মজার ব্যাপার হল এই যে, এক-একটা সিরিজ তিনি শেষ করেন ঠিক একই রকম আয়তনের মধ্যে, যেমন বিশ্বচক্র সিরিজ শেষ হয় ঠিক চৌষট্টি পাতায়, বাজপাখি সিরিজ শেষ হয় আটচল্লিশ পাতায়—এর কমও নয়, বেশিও নয়।
মাপা আয়তনের লেখা, কিন্তু একটা সময় শ্রীস্বপনকুমারের এই বইগুলি কিশোরদের কাছে অর্থাৎ
আকর্ষণের বস্তু ছিল সেটা যারা সেই সময়ের কিশোর পাঠক ছিলেন, তারা বুঝবেন। এর প্রাথমিক কারণ এই হতে পারে যে, খুব তাড়াতাড়ি পড়ে এসব বই শেষ করে দেওয়া যায়, কারণ স্কুলের ছেলেদের এ বই পড়তে হবে তো লুকিয়ে-চুকিয়ে, খুব বেশিক্ষণ সময় দেওয়াও যায় না এর জন্য। কিন্তু আসল কারণ নিশ্চয়ই এই যে, তার বই কেবল ধরার অপেক্ষা, তারপর রুদ্ধশ্বাসে কখন যে পাতার পর পাতা উল্টে বই শেষ করে ফেলেছি তা যেন খেয়ালই থাকত না!
শ্রীস্বপনকুমারের লেখায় যে কী আকর্ষণ ছিল, কী জাদুকরী নেশায় ক্ষুদে পড়ুয়াদের তা টেনে রেখে দিত প্রথম থেকে শেষ পর্যন্ত, সেটা বোঝাবার জন্যই এখানে আমরা তার কুড়িটি ছোট উপন্যাস একত্র করে প্রথম রচনাসম্ভার প্রকাশ করলাম। উপন্যাসগুলি আমরাই প্রকাশ করেছিলাম এবং সিরিজের নাম দেওয়া হয়েছিল বিশ্বচক্র সিরিজ। এই সিরিজে প্রকাশিত হয়েছিল মোট একশোটি বই, প্রত্যেকটি বইয়ের টাইটলে লেখা থাকত কলেজ স্টুডেন্টদের জন্য। বই প্রকাশিত হবার সঙ্গে সঙ্গেই তা প্রায় নিঃশেষিত হয়ে যেত এবং ক্ষুদে পড়ুয়াদের হাতে হাতে ঘুরত সেই বই। গোয়েন্দা কিরীটা বায় এবং ব্যোমকেশ বক্সীকে নিয়ে আলোচনা অনেক হয়েছে, কিন্তু সত্যকে অস্বীকার না করলে বলতেই হবে, শ্রীস্বপনকুমারের গোয়েন্দা দীপক চ্যাটার্জীও জনপ্রিয়তায় এদের চাইতে কোনো অংশে কম ছিল না।
আমরা লেখক শ্রীস্বপনকুমারের সঙ্গে এ যুগের কিশোর পাঠকদের পরিচয় করিয়ে দেবার জন্যই মাত্র কুড়িটি উপন্যাস নিয়ে এই গ্রন্থ প্রকাশ করলাম। আশা করছি সেই সময়ের মতো এই সময়েও তিনি পাঠকদেব মন জয় করতে পারবেন। আমাদের এই প্রত্যাশা সফল হলে ভবিষ্যতে গোয়েন্দা কাহিনির এই শক্তিশালী লেখকের আরো অনেক গল্প আমরা পাঠকদের উপহার দেব।- প্রকাশক
এই বইতে যে গল্পগুলি রয়েছে, তাহার সূচীপত্র নীচে দেওয়া হল।
১ অদৃশ্য সঙ্কেত
২ দুরাত্মার ছল
৩ ভ্রান্ত পথের শেষে
৪ চলন্ত ছায়া
৫ হিংসার অন্ধকার
৬ অব্যর্থ সন্ধান
৭ বিষাক্ত হাসি
৮ মিথ্যা চমক
৯ চায়না লজ
১০ বিজয়িনী তন্দ্রা
১১ শ্বেতপদ্ম।
১২ অদৃষ্টের পরিহাস
১৩ ব্যথার প্রদীপ
১৪ মৃত্যুহীন প্রাণ
১৫ রক্তকমল
১৬ নুতন অতিথি
১৭ পৃথিবী থেকে দূরে
১৮ হারানো ডায়েরী
১৯ বিকেল ছ'টার শো’তে
২০ বিফল স্বপ্ন
উপরোক্ত বাংলা বইটির পিডিএফ ফাইল সংগ্রহ করুন অথবা অনলাইনে পড়ুন
ছোট্টবন্ধুরা এই পোষ্ট হইতে উপরোক্ত বইটি- 'স্বপনকুমার ২০টি গোয়েন্দা উপন্যাস' -এর পিডিএফ সংগ্রহ করিতে পারিবেন।
No comments:
Post a Comment