গণিতের জাদু- আব্দুল কাইয়ুম বাংলা বই পিডিএফ
ডিজিটাল বইয়ের নাম- গণিতের জাদু
লেখক- আব্দুল কাইয়ুম
বইয়ের ধরন- বিজ্ঞান সংক্রান্ত
ফাইলের ধরন- পিডিএফ
এই বইতে মোট পৃষ্টা আছে- ১১৮১
ডিজিটাল বইয়ের সাইজ- ১৫এমবি
প্রিন্ট খুব ভালো, জলছাপ মুক্ত
স্নেহভাজন আব্দুল কাইয়ুম তাঁর লেখা গণিতের জাদু পাণ্ডুলিপিটি আমাকে পড়তে দিয়েছিলেন। পাণ্ডুলিপি পড়ে আমি নির্ধিধায় বলতে পারি, এটি বাংলা ভাষায় বিনোদন গণিতে একটি চমৎকার সংযোজন, যা যেকোনো বয়সের পাঠককে আকৃষ্ট করবে।
লেখক জাদুর ছলে ম্যাজিক স্কয়ার নিয়ে আলোচনা করেছেন। তিনি শুধু জাদু-বর্গের খেলা দেখিয়েই ক্ষান্ত হননি, কী করে জাদু-বৰ্গ পূরণ করতে হয়, সে সম্পর্কেও মনোরম আলোচনা করেছেন। ফলে শিশু-কিশোর তো বটেই, অনেক পেশাদার ও শৌখিন গণিতপ্রেমীকেও এ বিষয়ে আগ্রহী করে তুলবে। পাণ্ডুলিপিটির শেষভাগে লেখক জাদুর ছলে কিছু গাণিতিক ধাধা ও তাদের সমাধানের কৌশল বর্ণনা করেছেন, যা অবশ্যই সর্বশ্রেণীর পাঠককে গণিত বিষয়ে কৌতূহলী করে তুলবে।
ম্যাজিক স্কয়ারের ইতিহাস কমপক্ষে ৪ হাজার বছরের পুরোনো। খ্রিষ্টজন্মের ২ হাজার ২০০ বছর আগে চীনদেশে ম্যাজিক স্কয়ারের প্রচলন ছিল বলে জানা যায়। নবম শতাব্দীতে আরব জ্যোতিষীগণ ভাগ্য গণনায় এর ব্যবহার করতেন। ত্রয়োদশ শতাব্দীতে পাশ্চাত্যে ম্যাজিক স্কয়ার বিস্তার লাভ করে। জার্মান শিল্পী অলব্রেক্ট ডরারের ১৫১৪ সালের একটি শিল্পকর্মে ম্যাজিক স্কয়ারের নিদর্শন রয়েছে। আমাদের দেশেও প্রাচীনকাল থেকেই ম্যাজিক স্কয়ারের চর্চা হয়ে আসছে।
আগে শুধু লিখতে ও পড়তে জানাকেই সাক্ষরতা বলা হতো। ইংরেজিতে বলা হতো লিটারেসি। কিন্তু বর্তমান বিজ্ঞানের যুগে শুধু লিটারেসিই যথেষ্ট নয়। বলা হয়, নিউমারেসি। অর্থাৎ সাক্ষরজ্ঞানসম্পন্ন হতে হলে গণিতও জানতে হবে। ইদানীংকালে বিভিন্ন দেশে স্কুলগণিতে ম্যাজিক স্কয়ার ও অন্যান্য গাণিতিক ধাধা ব্যবহার করে গণিতের প্রতি শিক্ষার্থীদের আগ্রহী করে তোলা হচ্ছে। আমাদের দেশের পাঠ্যবইগুলোতেও এগুলো অন্তর্ভুক্ত করা যেতে পারে। গণিতের জাদু বইটি এ ব্যাপারে যথেষ্ট ভূমিকা রাখবে বলেই আমি বিশ্বাস করি।
সম্প্রতি আমাদের দেশে স্কুল-কলেজের শিক্ষার্থীদের মধ্যে গণিতচর্চায় নতুন মাত্রা যোগ হয়েছে। প্রতিবছর সারা দেশে গণিত উৎসব ও গণিত অলিম্পিয়াড প্রতিযোগিতার আয়োজন করা হয়। বিজ্ঞানমনস্ক একটি নতুন প্রজন্ম গড়ে উঠছে। এ বই তাদেরও আগ্রহী করে তুলবে।- আ.ফ.ম. খোদাদাদ খান
বর্তমান বিশ্বে চিন্তাভাবনা, গবেষণা ও গুরুত্বপূর্ণ সিদ্ধান্ত গ্রহণ থেকে শুরু করে দৈনন্দিন জীবনের প্রায় সব কাজ এই সব তথ্য-উপাত্তের ওপর নির্ভরশীল। তথ্য-উপাত্তগুলো কাজে লাগানোর জন্য গণিতের প্রয়োজন। প্রকৃতপক্ষে আমরা গণিতের জগতে ডুবে আছি। গণিত ছাড়া জীবন অচল। ডিজিটালাইজড তথ্যের প্রাচুর্য আমাদের জীবনকে বদলে দিচ্ছে। যেকোনো বিষয়ে চিন্তাভাবনা ও সিদ্ধান্ত নিতে ‘বিগ ডাটা' আমাদের সাহায্য করে। তাই গণিতে অন্তত প্রাথমিক জ্ঞান ছাড়া বর্তমান বিশ্বে চলা মুশকিল। গণিতের জাদু বইটি তরুণদের গণিতের প্রতি আগ্রহ সৃষ্টি করবে। ফলে, আমাদের সন্তানেরা আগামী দিনের বুদ্ধিদীপ্ত নাগরিক হিসেবে গড়ে উঠবে।
উপরোক্ত বাংলা বইটির পিডিএফ ফাইল সংগ্রহ করুন অথবা অনলাইনে পড়ুন
প্রিয় কিশোর/কিশোরী পাঠকগণ, এই পোষ্ঠ হইতে তোমরা একটি অসাধারণ গণিত সংক্রান্ত বই 'গণিতের জাদু- আব্দুল কাইয়ুম' সংগ্রহ করিতে পারিবে।
ডিজিটাল বইয়ের নাম- গণিতের জাদু
লেখক- আব্দুল কাইয়ুম
বইয়ের ধরন- বিজ্ঞান সংক্রান্ত
ফাইলের ধরন- পিডিএফ
এই বইতে মোট পৃষ্টা আছে- ১১৮১
ডিজিটাল বইয়ের সাইজ- ১৫এমবি
প্রিন্ট খুব ভালো, জলছাপ মুক্ত
স্নেহভাজন আব্দুল কাইয়ুম তাঁর লেখা গণিতের জাদু পাণ্ডুলিপিটি আমাকে পড়তে দিয়েছিলেন। পাণ্ডুলিপি পড়ে আমি নির্ধিধায় বলতে পারি, এটি বাংলা ভাষায় বিনোদন গণিতে একটি চমৎকার সংযোজন, যা যেকোনো বয়সের পাঠককে আকৃষ্ট করবে।
লেখক জাদুর ছলে ম্যাজিক স্কয়ার নিয়ে আলোচনা করেছেন। তিনি শুধু জাদু-বর্গের খেলা দেখিয়েই ক্ষান্ত হননি, কী করে জাদু-বৰ্গ পূরণ করতে হয়, সে সম্পর্কেও মনোরম আলোচনা করেছেন। ফলে শিশু-কিশোর তো বটেই, অনেক পেশাদার ও শৌখিন গণিতপ্রেমীকেও এ বিষয়ে আগ্রহী করে তুলবে। পাণ্ডুলিপিটির শেষভাগে লেখক জাদুর ছলে কিছু গাণিতিক ধাধা ও তাদের সমাধানের কৌশল বর্ণনা করেছেন, যা অবশ্যই সর্বশ্রেণীর পাঠককে গণিত বিষয়ে কৌতূহলী করে তুলবে।
ম্যাজিক স্কয়ারের ইতিহাস কমপক্ষে ৪ হাজার বছরের পুরোনো। খ্রিষ্টজন্মের ২ হাজার ২০০ বছর আগে চীনদেশে ম্যাজিক স্কয়ারের প্রচলন ছিল বলে জানা যায়। নবম শতাব্দীতে আরব জ্যোতিষীগণ ভাগ্য গণনায় এর ব্যবহার করতেন। ত্রয়োদশ শতাব্দীতে পাশ্চাত্যে ম্যাজিক স্কয়ার বিস্তার লাভ করে। জার্মান শিল্পী অলব্রেক্ট ডরারের ১৫১৪ সালের একটি শিল্পকর্মে ম্যাজিক স্কয়ারের নিদর্শন রয়েছে। আমাদের দেশেও প্রাচীনকাল থেকেই ম্যাজিক স্কয়ারের চর্চা হয়ে আসছে।
আগে শুধু লিখতে ও পড়তে জানাকেই সাক্ষরতা বলা হতো। ইংরেজিতে বলা হতো লিটারেসি। কিন্তু বর্তমান বিজ্ঞানের যুগে শুধু লিটারেসিই যথেষ্ট নয়। বলা হয়, নিউমারেসি। অর্থাৎ সাক্ষরজ্ঞানসম্পন্ন হতে হলে গণিতও জানতে হবে। ইদানীংকালে বিভিন্ন দেশে স্কুলগণিতে ম্যাজিক স্কয়ার ও অন্যান্য গাণিতিক ধাধা ব্যবহার করে গণিতের প্রতি শিক্ষার্থীদের আগ্রহী করে তোলা হচ্ছে। আমাদের দেশের পাঠ্যবইগুলোতেও এগুলো অন্তর্ভুক্ত করা যেতে পারে। গণিতের জাদু বইটি এ ব্যাপারে যথেষ্ট ভূমিকা রাখবে বলেই আমি বিশ্বাস করি।
সম্প্রতি আমাদের দেশে স্কুল-কলেজের শিক্ষার্থীদের মধ্যে গণিতচর্চায় নতুন মাত্রা যোগ হয়েছে। প্রতিবছর সারা দেশে গণিত উৎসব ও গণিত অলিম্পিয়াড প্রতিযোগিতার আয়োজন করা হয়। বিজ্ঞানমনস্ক একটি নতুন প্রজন্ম গড়ে উঠছে। এ বই তাদেরও আগ্রহী করে তুলবে।- আ.ফ.ম. খোদাদাদ খান
বর্তমান বিশ্বে চিন্তাভাবনা, গবেষণা ও গুরুত্বপূর্ণ সিদ্ধান্ত গ্রহণ থেকে শুরু করে দৈনন্দিন জীবনের প্রায় সব কাজ এই সব তথ্য-উপাত্তের ওপর নির্ভরশীল। তথ্য-উপাত্তগুলো কাজে লাগানোর জন্য গণিতের প্রয়োজন। প্রকৃতপক্ষে আমরা গণিতের জগতে ডুবে আছি। গণিত ছাড়া জীবন অচল। ডিজিটালাইজড তথ্যের প্রাচুর্য আমাদের জীবনকে বদলে দিচ্ছে। যেকোনো বিষয়ে চিন্তাভাবনা ও সিদ্ধান্ত নিতে ‘বিগ ডাটা' আমাদের সাহায্য করে। তাই গণিতে অন্তত প্রাথমিক জ্ঞান ছাড়া বর্তমান বিশ্বে চলা মুশকিল। গণিতের জাদু বইটি তরুণদের গণিতের প্রতি আগ্রহ সৃষ্টি করবে। ফলে, আমাদের সন্তানেরা আগামী দিনের বুদ্ধিদীপ্ত নাগরিক হিসেবে গড়ে উঠবে।
উপরোক্ত বাংলা বইটির পিডিএফ ফাইল সংগ্রহ করুন অথবা অনলাইনে পড়ুন
প্রিয় কিশোর/কিশোরী পাঠকগণ, এই পোষ্ঠ হইতে তোমরা একটি অসাধারণ গণিত সংক্রান্ত বই 'গণিতের জাদু- আব্দুল কাইয়ুম' সংগ্রহ করিতে পারিবে।
No comments:
Post a Comment