সারা পৃথিবীর রূপকথা (প্রথম খন্ড) ছোটদের গল্পের বই
এশিয়া (ভারত বহির্ভূত)
ডিজিটাল বইয়ের নাম- সারা পৃথিবীর রূপকথা (প্রথম খন্ড)
সম্পাদক- দিব্যজ্যোতি মজুমদার
বইয়ের ধরণ- রূপকথার সংকলন
ফাইলের ধরন- পিডিএফ
এই বইতে মোট পৃষ্টা আছে- ৬৩৯
ডিজিটাল বইয়ের সাইজ- ৪৫এমবি
প্রিন্ট খুব ভালো, জলছাপ মুক্ত
এই সংকলন প্রসঙ্গে কিছু কথা-
সুদূর অতীতে কোনও সময়ে কাম্পুচিয়ার এক শিশুকে ঘুমপাড়ানি গল্প বলার অবসরে জন্ম নিয়েছিল চমৎকার একটি রূপকথা—এক রাজপুত্রের গল্প শোনার কাহিনি।
সেই রাজপুত্র ছোটোবেলা থেকেই গল্প শুনতে খুব ভালোবাসত। রাজপুত্রের এক অভিভাবক প্রতিম রাজকর্মচারী প্রতিদিন রাতে তাকে বানিয়ে বানিয়ে নতুন নতুন গল্প বলত। এভাবেই সে গল্প শুনতে শুনতে একদিন বড়ো হল। তার বিয়ের বয়স হয়েছে তখন। সেই গল্পগুলো তার এতই প্রিয় ছিল যে, সে অন্য কাউকে গল্পগুলো বলত না বা তার সহচরকেও বলতে দিত না। সে জন্যই গল্পগুলো জন্ম নিয়েই মরে যেত, মরে গিয়ে তারা ভূত হয়ে একটা চামড়ার থলিতে ঢুকে পড়ত। ছোট্ট সেই থলিতে কত ভূত আর থাকতে পারে। তবু কী আর করবে, চিড়েচ্যাপটা হয়ে ঠাসাঠাসি করে ভূতগুলো ওই থলিতেই বন্দি হয়ে রইল। রাগে দুঃখে কষ্টে ভূতরা তখন মরিয়া, ঠিক করল বিয়ের দিন যাত্রাপথে হত্যা করবে নিষ্ঠুর রাজপুত্রকে। আড়াল থেকে সেই রাজকর্মচারী ভয়ংকর ষড়যন্ত্রের কথা জেনে ফেলল। তার প্রিয় রাজপুত্রকে রক্ষা করার জন্য বুড়ো মানুষটি এমন সব কাণ্ড করল যাতে স্বয়ং রাজামশাইও খুবই বিরক্ত হলেন। নিজের প্রাণ বাঁচাতে তখন সে সব ঘটনা খুলে বলল সবাইকে। বুড়ো বলল, ‘গল্প তো বলার জন্য, শোনার জন্য। সংকীর্ণ গণ্ডির মধ্যে রেখে দেবার জন্য নয়।' এভাবেই তৈরি হয়েছে কত সহস্র গল্প কাহিনি, দেশে-দেশান্তরে। 'গল্পের ভূত’দের মতো সেই সব গল্প বন্দি হয়ে থাকেনি। ছড়িয়ে পড়েছে মুখে মুখে, পরে কালির আখরে। নানা ভাষায়, নানা ভাবে। সারা পৃথিবী জুড়ে।
* খুদে পাঠকগণ, তোমরা এছাড়াও সংগ্রহ করতে পারো-
শুধু রুপকথা নয়-সতী কুমার নাগ
রূপকথা সমগ্র- নবনীতা দেবসেন
রাজ্যের রূপকথা- সৌরীন্দ্রমোহন মুখোপাধ্যায়
রূপকাহিনির এই বিপুল সম্ভার থেকে গল্প সংগ্রহ করে সারা পৃথিবীর রূপকথা প্রকাশ করার উদ্যোগ নিয়েছে শিশু কিশোর আকাদেমি। সেই গ্রন্থমালার প্রথম খণ্ড এই সংকলন এশিয়ার রূপকথা।
এশিয়া পৃথিবীর বৃহত্তম মহাদেশ। সুবিশাল এই ভূখণ্ডের ভূ-প্রকৃতি, জলবায়ু এক-এক অঞ্চলে এক-এক রকম। এখানে বরফে ঢাকা হিমশীতল ভূভাগ তো সেখানে উয় মরুভূমি। কোথাও অতিবর্ষণ তো অন্যখানে জলের জন্য হাহাকার। পাহাড়-পর্বতময় অঞ্চল আছে, আছে ঘন বনাঞ্চল, বিস্তৃত তৃণভূমি, নদীমাতৃক উর্বর কৃষিজমি। এই বিচিত্র পরিবেশে বাস করে বিশাল জনগোষ্ঠী। পৃথিবীর জনসংখ্যার প্রায় ষাট ভাগ মানুষ। তাদের সামাজিক ঐতিহ্য, সংস্কৃতি, ধর্ম ও জীবনযাপন—সব কিছুর মধ্যে আছে আপাত বিভিন্নতা, তবু এই বৈচিত্র্যের মাঝে অঞ্চলভেদে ঐক্যের সন্ধান পেয়েছেন ভূ-বিজ্ঞানী, সমাজ বিজ্ঞানী ও নৃতত্ত্ববিদরা। সেই সূত্র ধরে অন্যান্য মহাদেশের মতো এশিয়া মহাদেশকেও ভাগ করা হয়েছে পাঁচটি অঞ্চলে—দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়া, পূর্ব এশিয়া, মধ্য এশিয়া, দক্ষিণ-পশ্চিম এশিয়া ও দক্ষিণ এশিয়া। এই বিন্যাস যে সকলে মেনে নিয়েছেন এমন নয়। মিশরকে এশিয়া মহাদেশের অংশ হিসেবে অনেকে চিহ্নিত করেছেন। এই তালিকায় তা গ্রাহ্য হয়নি। অন্যদিকে মধ্য এশিয়ার কাজাখস্তান, আজারবাইজান, জর্জিয়া ও আর্মেনিয়া এবং দক্ষিণ-পশ্চিম এশিয়ার দুটি দেশ তুরস্ক ও সাইপ্রাস—এই দেশগুলোকে কেউ কেউ এশিয়ার নয়, ইয়োরোপের অন্তর্ভুক্ত বলে মনে করেন।
বর্তমান সংকলনে গৃহীত বিন্যাস-অনুযায়ী গল্পগুলো সাজিয়ে দেওয়া হল। সূচিপত্র ও দেশ-পরিচয় অংশ সেভাবেই বিন্যস্ত হয়েছে।
দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার একটি দেশ, ব্রুনেই, দীর্ঘ দিন মালয়েশিয়ার সংলগ্ন ছিল। সে কারণে এই দেশের কোনো গল্প চিহ্নিত করা সম্ভব হয়নি। একই ভাবে ইন্দোনেশিয়ার অংশ ছিল তিমোর দ্বীপ। স্বাধীন পূর্ব তিমোরের একটি গল্প নির্ণয় করা সহজ হয়েছে সেই গল্পের শুরুর। বয়ান থেকে,—...তখন ইন্দোনেশিয়ার তিমোরে একটা খুব ছোটো দ্বীপ ছিল। লোককাহিনির দেশ তিব্বত চিনের অংশ, তবু এই সংকলনে তিব্বতের গল্প আলাদাভাবে সংকলিত হয়েছে। একই গল্প বিভিন্ন দেশে ভিন্ন ভাবে পরিবেশিত হতে দেখা গেছে। একটি নমুনা পাওয়া যাবে চিনা গল্প ‘লিয়াং-এর জাদুলি’ ও তাইওয়ানের গল্প ‘তুলির জাদু'তে।
দক্ষিণ-পশ্চিম এশিয়ার অনেক দেশ আরব দেশ হিসেবে পরিচিত ছিল। একই কারণে। জর্ডন ও বাহারিনের লোককথা বা রূপকথা পৃথক ভাবে চিহ্নিত করা সম্ভব হয়নি। যেমন, ইয়েমেনের গল্পটির শুরু হয়েছে এই ভাবে—'আরব দেশে এক সুলতান ছিলেন'। দক্ষিণ এশিয়ার দেশ ভারত। এই গ্রন্থমালার দ্বিতীয় খণ্ড প্রকাশিত হবে ভারতের রুপকথা নিয়ে। সেজন্য বর্তমান খণ্ডে ভারতের গল্প অন্তর্ভুক্ত করা হল না।
এই সংকলনে এশিয়ার ৪৪টি দেশের ১১৫টি গল্প স্থান পেয়েছে। অধিকাংশ গল্পই পুনর্মুদ্রিত। ৩৪টি গল্প নতুন, এই সংকলনের জন্যই লেখা হয়েছে। প্রকাশিত গ্রন্থ ছাড়াও গল্প সংকলিত হয়েছে 'সন্দেশ’, ‘বার্ষিক শিশুসাথী’, ‘শিশুমেলা’, ‘ঝালাপালা’, ‘রঙবেরঙ' ইত্যাদি পত্রিকা থেকে। কয়েকটি পুরনো গল্প সংগ্রহে সহায়তা করেছেন অশোককুমার মিত্র, রূপক চট্টরাজ ও সুখেন্দু মজুমদার। শিশুসাহিত্য সংসদ থেকেও সহায়তা পাওয়া গেছে। এদের। সকলের কাছে আমরা ঋণী। এত বড়ো একটি কাজ করতে গিয়ে তুটি হওয়া অস্বাভাবিক নয়। যদি কোনো ভুল পাঠকের নজরে আসে, অনুগ্রহ করে জানাবেন, পরবর্তী সংস্করণে তা সংশোধন করা হবে।- অরুণ চট্টোপাধ্যায়
উপরোক্ত বাংলা বইটির পিডিএফ ফাইল সংগ্রহ করুন অথবা অনলাইনে পড়ুন
প্রিয় পাঠকগণ, আপনারা শিশু-কিশোরদের মনরঞ্জনের জন্য অপুর্ব সুন্দর রূপকথা সংকলন বই 'সারা পৃথিবীর রূপকথা (প্রথম খন্ড)' এর পিডিএফ সংগ্রহ করিতে পারিবেন।
এশিয়া (ভারত বহির্ভূত)
ডিজিটাল বইয়ের নাম- সারা পৃথিবীর রূপকথা (প্রথম খন্ড)
সম্পাদক- দিব্যজ্যোতি মজুমদার
বইয়ের ধরণ- রূপকথার সংকলন
ফাইলের ধরন- পিডিএফ
এই বইতে মোট পৃষ্টা আছে- ৬৩৯
ডিজিটাল বইয়ের সাইজ- ৪৫এমবি
প্রিন্ট খুব ভালো, জলছাপ মুক্ত
এই সংকলন প্রসঙ্গে কিছু কথা-
সুদূর অতীতে কোনও সময়ে কাম্পুচিয়ার এক শিশুকে ঘুমপাড়ানি গল্প বলার অবসরে জন্ম নিয়েছিল চমৎকার একটি রূপকথা—এক রাজপুত্রের গল্প শোনার কাহিনি।
সেই রাজপুত্র ছোটোবেলা থেকেই গল্প শুনতে খুব ভালোবাসত। রাজপুত্রের এক অভিভাবক প্রতিম রাজকর্মচারী প্রতিদিন রাতে তাকে বানিয়ে বানিয়ে নতুন নতুন গল্প বলত। এভাবেই সে গল্প শুনতে শুনতে একদিন বড়ো হল। তার বিয়ের বয়স হয়েছে তখন। সেই গল্পগুলো তার এতই প্রিয় ছিল যে, সে অন্য কাউকে গল্পগুলো বলত না বা তার সহচরকেও বলতে দিত না। সে জন্যই গল্পগুলো জন্ম নিয়েই মরে যেত, মরে গিয়ে তারা ভূত হয়ে একটা চামড়ার থলিতে ঢুকে পড়ত। ছোট্ট সেই থলিতে কত ভূত আর থাকতে পারে। তবু কী আর করবে, চিড়েচ্যাপটা হয়ে ঠাসাঠাসি করে ভূতগুলো ওই থলিতেই বন্দি হয়ে রইল। রাগে দুঃখে কষ্টে ভূতরা তখন মরিয়া, ঠিক করল বিয়ের দিন যাত্রাপথে হত্যা করবে নিষ্ঠুর রাজপুত্রকে। আড়াল থেকে সেই রাজকর্মচারী ভয়ংকর ষড়যন্ত্রের কথা জেনে ফেলল। তার প্রিয় রাজপুত্রকে রক্ষা করার জন্য বুড়ো মানুষটি এমন সব কাণ্ড করল যাতে স্বয়ং রাজামশাইও খুবই বিরক্ত হলেন। নিজের প্রাণ বাঁচাতে তখন সে সব ঘটনা খুলে বলল সবাইকে। বুড়ো বলল, ‘গল্প তো বলার জন্য, শোনার জন্য। সংকীর্ণ গণ্ডির মধ্যে রেখে দেবার জন্য নয়।' এভাবেই তৈরি হয়েছে কত সহস্র গল্প কাহিনি, দেশে-দেশান্তরে। 'গল্পের ভূত’দের মতো সেই সব গল্প বন্দি হয়ে থাকেনি। ছড়িয়ে পড়েছে মুখে মুখে, পরে কালির আখরে। নানা ভাষায়, নানা ভাবে। সারা পৃথিবী জুড়ে।
* খুদে পাঠকগণ, তোমরা এছাড়াও সংগ্রহ করতে পারো-
শুধু রুপকথা নয়-সতী কুমার নাগ
রূপকথা সমগ্র- নবনীতা দেবসেন
রাজ্যের রূপকথা- সৌরীন্দ্রমোহন মুখোপাধ্যায়
রূপকাহিনির এই বিপুল সম্ভার থেকে গল্প সংগ্রহ করে সারা পৃথিবীর রূপকথা প্রকাশ করার উদ্যোগ নিয়েছে শিশু কিশোর আকাদেমি। সেই গ্রন্থমালার প্রথম খণ্ড এই সংকলন এশিয়ার রূপকথা।
এশিয়া পৃথিবীর বৃহত্তম মহাদেশ। সুবিশাল এই ভূখণ্ডের ভূ-প্রকৃতি, জলবায়ু এক-এক অঞ্চলে এক-এক রকম। এখানে বরফে ঢাকা হিমশীতল ভূভাগ তো সেখানে উয় মরুভূমি। কোথাও অতিবর্ষণ তো অন্যখানে জলের জন্য হাহাকার। পাহাড়-পর্বতময় অঞ্চল আছে, আছে ঘন বনাঞ্চল, বিস্তৃত তৃণভূমি, নদীমাতৃক উর্বর কৃষিজমি। এই বিচিত্র পরিবেশে বাস করে বিশাল জনগোষ্ঠী। পৃথিবীর জনসংখ্যার প্রায় ষাট ভাগ মানুষ। তাদের সামাজিক ঐতিহ্য, সংস্কৃতি, ধর্ম ও জীবনযাপন—সব কিছুর মধ্যে আছে আপাত বিভিন্নতা, তবু এই বৈচিত্র্যের মাঝে অঞ্চলভেদে ঐক্যের সন্ধান পেয়েছেন ভূ-বিজ্ঞানী, সমাজ বিজ্ঞানী ও নৃতত্ত্ববিদরা। সেই সূত্র ধরে অন্যান্য মহাদেশের মতো এশিয়া মহাদেশকেও ভাগ করা হয়েছে পাঁচটি অঞ্চলে—দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়া, পূর্ব এশিয়া, মধ্য এশিয়া, দক্ষিণ-পশ্চিম এশিয়া ও দক্ষিণ এশিয়া। এই বিন্যাস যে সকলে মেনে নিয়েছেন এমন নয়। মিশরকে এশিয়া মহাদেশের অংশ হিসেবে অনেকে চিহ্নিত করেছেন। এই তালিকায় তা গ্রাহ্য হয়নি। অন্যদিকে মধ্য এশিয়ার কাজাখস্তান, আজারবাইজান, জর্জিয়া ও আর্মেনিয়া এবং দক্ষিণ-পশ্চিম এশিয়ার দুটি দেশ তুরস্ক ও সাইপ্রাস—এই দেশগুলোকে কেউ কেউ এশিয়ার নয়, ইয়োরোপের অন্তর্ভুক্ত বলে মনে করেন।
বর্তমান সংকলনে গৃহীত বিন্যাস-অনুযায়ী গল্পগুলো সাজিয়ে দেওয়া হল। সূচিপত্র ও দেশ-পরিচয় অংশ সেভাবেই বিন্যস্ত হয়েছে।
দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার একটি দেশ, ব্রুনেই, দীর্ঘ দিন মালয়েশিয়ার সংলগ্ন ছিল। সে কারণে এই দেশের কোনো গল্প চিহ্নিত করা সম্ভব হয়নি। একই ভাবে ইন্দোনেশিয়ার অংশ ছিল তিমোর দ্বীপ। স্বাধীন পূর্ব তিমোরের একটি গল্প নির্ণয় করা সহজ হয়েছে সেই গল্পের শুরুর। বয়ান থেকে,—...তখন ইন্দোনেশিয়ার তিমোরে একটা খুব ছোটো দ্বীপ ছিল। লোককাহিনির দেশ তিব্বত চিনের অংশ, তবু এই সংকলনে তিব্বতের গল্প আলাদাভাবে সংকলিত হয়েছে। একই গল্প বিভিন্ন দেশে ভিন্ন ভাবে পরিবেশিত হতে দেখা গেছে। একটি নমুনা পাওয়া যাবে চিনা গল্প ‘লিয়াং-এর জাদুলি’ ও তাইওয়ানের গল্প ‘তুলির জাদু'তে।
দক্ষিণ-পশ্চিম এশিয়ার অনেক দেশ আরব দেশ হিসেবে পরিচিত ছিল। একই কারণে। জর্ডন ও বাহারিনের লোককথা বা রূপকথা পৃথক ভাবে চিহ্নিত করা সম্ভব হয়নি। যেমন, ইয়েমেনের গল্পটির শুরু হয়েছে এই ভাবে—'আরব দেশে এক সুলতান ছিলেন'। দক্ষিণ এশিয়ার দেশ ভারত। এই গ্রন্থমালার দ্বিতীয় খণ্ড প্রকাশিত হবে ভারতের রুপকথা নিয়ে। সেজন্য বর্তমান খণ্ডে ভারতের গল্প অন্তর্ভুক্ত করা হল না।
এই সংকলনে এশিয়ার ৪৪টি দেশের ১১৫টি গল্প স্থান পেয়েছে। অধিকাংশ গল্পই পুনর্মুদ্রিত। ৩৪টি গল্প নতুন, এই সংকলনের জন্যই লেখা হয়েছে। প্রকাশিত গ্রন্থ ছাড়াও গল্প সংকলিত হয়েছে 'সন্দেশ’, ‘বার্ষিক শিশুসাথী’, ‘শিশুমেলা’, ‘ঝালাপালা’, ‘রঙবেরঙ' ইত্যাদি পত্রিকা থেকে। কয়েকটি পুরনো গল্প সংগ্রহে সহায়তা করেছেন অশোককুমার মিত্র, রূপক চট্টরাজ ও সুখেন্দু মজুমদার। শিশুসাহিত্য সংসদ থেকেও সহায়তা পাওয়া গেছে। এদের। সকলের কাছে আমরা ঋণী। এত বড়ো একটি কাজ করতে গিয়ে তুটি হওয়া অস্বাভাবিক নয়। যদি কোনো ভুল পাঠকের নজরে আসে, অনুগ্রহ করে জানাবেন, পরবর্তী সংস্করণে তা সংশোধন করা হবে।- অরুণ চট্টোপাধ্যায়
উপরোক্ত বাংলা বইটির পিডিএফ ফাইল সংগ্রহ করুন অথবা অনলাইনে পড়ুন
প্রিয় পাঠকগণ, আপনারা শিশু-কিশোরদের মনরঞ্জনের জন্য অপুর্ব সুন্দর রূপকথা সংকলন বই 'সারা পৃথিবীর রূপকথা (প্রথম খন্ড)' এর পিডিএফ সংগ্রহ করিতে পারিবেন।
No comments:
Post a Comment