শতবর্ষের শ্রেষ্ঠ গোয়েন্দা কাহিনী - বাংলা বইয়ের পিডিএফ ফাইল
ডিজিটাল বইয়ের নাম- শতবর্ষের শ্রেষ্ঠ গোয়েন্দা কাহিনী
লেখক- দুই বাংলার বিখ্যত সব লেখকগণ
ধরন- গোয়েন্দা কাহিনী
এই বইতে মোট পৃষ্টা আছে- ৫৬৮
ডিজিটাল বইয়ের সাইজ- ১৫এমবি
জলছাপমুক্ত, ঝকঝকে প্রিন্ট
ব্যাবিলনিয়, সুমেরিয়, অথবা মহেঞ্জদোরিয় না হলেও বাংলা ভাষার বিস্মৃত প্রায় হারিয়ে যাওয়া কৈশোরের কিশলয়ের দিনগুলির সুপ্রাচীন রহস্যের জাল ভেদ করে যে সব রোমাঞ্চকর রহস্য ও রোমান্সের বর্ণালী কাহিনী ইতিহাসের গহ্বর হতে নিষিক্ত হয়েছে। 'শতবর্ষের শ্রেষ্ঠ গোয়েন্দা কাহিনী' তার পরম্পরার এক বিশ্বস্ত দলিল। বর্তমান খন্ডে গ্রন্থটি এই ধারাবাহিকতার বহমান স্রোতের সমুদ্রসঙ্গমের মোহনায় দাঁড়িয়ে ঊনবিংশ শতাব্দীর সায়াহ্নের অন্তিমকাল হতে এই শতকের গোয়েন্দা কাহিনীর নান্দনিক এক জৈব স্বাদ এনে দিয়েছে।
আমরা রহস্য গল্প পড়ি কেন? উত্তরটা অদুরে। সেটা মনের গহনে। জীবনে তো না- রহস্য না-রোমাঞ্চ অথবা অধিকাংশ জীবন অতিশয় সমতল। মেয়েদের যেমন থাকে রাঁধার পরে চুল বাঁধা বেশির ভাগ পুরুষেরও তাই। চুল বাঁধাবাঁধি দূরে যাক, কমসে কম নিত্য প্রাতঃকৃত্যের পরে ব্যাখ ঝুলিয়ে বাজারে ছোটা কিংবা রেশন কেরোসিন টেরোসিনের জন্য লাইন তো দেওয়া চাই। এত কষ্ট, তাই মুক্তির জন্য পড়া। বেশির ভাগ লোকেরই ভোট হালকা পাঠ্য। মানে হাঁফ ছাড়ার মতো বাতাস যদি মেলে। ছেলেবেলায় ওই কারণেই থাকে রূপকথা আর-দুপুর থেকে বিকেলে, যা নেই যা অবাস্তব সেই রোমাঞ্চ, হত্যা-নিদেন ভৌতিকতা। আমাদের মনের চাহিদা মেটাতেই এসব এসেছে। বাংলা গোয়েন্দা সাহিত্যে শরদিন্দু বন্দ্যোপাধ্যায় সন্দেহতীত ভাবে প্রথম লেখক যিনি সাহিত্যিক রসবিচারে সত্যিকারের উন্নত মানের গোয়েন্দা কাহিনী লিখতে প্রয়াসী ও সক্ষম হয়েছেন। তাঁর হাতে বাংলা গোয়েন্দা গল্প উচ্চমানের শিল্প ও সাহিত্যের পর্যায়ে উন্নীত হয়েছে। সমসাময়িককালে প্রেমেন্দ্র মিত্র, নীহাররঞ্জন গুপ্ত, ও পরবর্তীকালে সত্যজিৎ রায়, প্রমূখ লেখকগণও বেশ কিছু সার্থক গোয়েন্দা কাহিনী লিখেছেন যেমন- ডিটেকটিভ- লিখেছেন রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর, নীলমণি দারোগা- লিখেছেন যদুনাথ ভট্টাচার্য, শেষ লীলা- লিখেছেন প্রিয়নাথ মুখোপাধ্যায়, হত্যাকারী- পাঁচকড়ি দে, অদৃশ্য হস্ত- দীনেন্দ্র কুমার রায়, চোরাবালি- শরদিন্দু বন্দ্যোপাধ্যায়, কল্কে কাশির কান্ড- শিবরাম চক্রবর্তী, গণনায়ক- সতীনাথ ভাদুড়ী, ছেলেমানুষি- মানিক বন্দ্যোপাধ্যায় ও আরো অনেকে।
আজকের ঝঞ্ঝাক্ষুব্ধ সমস্যা আকীর্ন অস্থির ও উন্মত্ত পৃথ্বীর ব্যস্ত সমস্ত ত্রস্ত মানুষ তাদের নষ্টদুষ্ট জীবনের ক্ষণিক আনন্দের ভোজ্য হিসাবে গোয়েন্দা ও রোমাঞ্চকর কাহিনীকে গ্রহন করে।
'শতবর্ষের শ্রেষ্ঠ গোয়েন্দা কাহিনী' এই বইটিতে বিভিন্ন বিখ্যাত গোয়েন্দা কাহিনী লেখক এবং সাধারণ লেখকদের লেখা অনেকগুলি বাংলা গোয়েন্দা কাহিনির সংগ্রহ রয়েছে।
ডিজিটাল বইয়ের নাম- শতবর্ষের শ্রেষ্ঠ গোয়েন্দা কাহিনী
লেখক- দুই বাংলার বিখ্যত সব লেখকগণ
ধরন- গোয়েন্দা কাহিনী
এই বইতে মোট পৃষ্টা আছে- ৫৬৮
ডিজিটাল বইয়ের সাইজ- ১৫এমবি
জলছাপমুক্ত, ঝকঝকে প্রিন্ট
ব্যাবিলনিয়, সুমেরিয়, অথবা মহেঞ্জদোরিয় না হলেও বাংলা ভাষার বিস্মৃত প্রায় হারিয়ে যাওয়া কৈশোরের কিশলয়ের দিনগুলির সুপ্রাচীন রহস্যের জাল ভেদ করে যে সব রোমাঞ্চকর রহস্য ও রোমান্সের বর্ণালী কাহিনী ইতিহাসের গহ্বর হতে নিষিক্ত হয়েছে। 'শতবর্ষের শ্রেষ্ঠ গোয়েন্দা কাহিনী' তার পরম্পরার এক বিশ্বস্ত দলিল। বর্তমান খন্ডে গ্রন্থটি এই ধারাবাহিকতার বহমান স্রোতের সমুদ্রসঙ্গমের মোহনায় দাঁড়িয়ে ঊনবিংশ শতাব্দীর সায়াহ্নের অন্তিমকাল হতে এই শতকের গোয়েন্দা কাহিনীর নান্দনিক এক জৈব স্বাদ এনে দিয়েছে।
আমরা রহস্য গল্প পড়ি কেন? উত্তরটা অদুরে। সেটা মনের গহনে। জীবনে তো না- রহস্য না-রোমাঞ্চ অথবা অধিকাংশ জীবন অতিশয় সমতল। মেয়েদের যেমন থাকে রাঁধার পরে চুল বাঁধা বেশির ভাগ পুরুষেরও তাই। চুল বাঁধাবাঁধি দূরে যাক, কমসে কম নিত্য প্রাতঃকৃত্যের পরে ব্যাখ ঝুলিয়ে বাজারে ছোটা কিংবা রেশন কেরোসিন টেরোসিনের জন্য লাইন তো দেওয়া চাই। এত কষ্ট, তাই মুক্তির জন্য পড়া। বেশির ভাগ লোকেরই ভোট হালকা পাঠ্য। মানে হাঁফ ছাড়ার মতো বাতাস যদি মেলে। ছেলেবেলায় ওই কারণেই থাকে রূপকথা আর-দুপুর থেকে বিকেলে, যা নেই যা অবাস্তব সেই রোমাঞ্চ, হত্যা-নিদেন ভৌতিকতা। আমাদের মনের চাহিদা মেটাতেই এসব এসেছে। বাংলা গোয়েন্দা সাহিত্যে শরদিন্দু বন্দ্যোপাধ্যায় সন্দেহতীত ভাবে প্রথম লেখক যিনি সাহিত্যিক রসবিচারে সত্যিকারের উন্নত মানের গোয়েন্দা কাহিনী লিখতে প্রয়াসী ও সক্ষম হয়েছেন। তাঁর হাতে বাংলা গোয়েন্দা গল্প উচ্চমানের শিল্প ও সাহিত্যের পর্যায়ে উন্নীত হয়েছে। সমসাময়িককালে প্রেমেন্দ্র মিত্র, নীহাররঞ্জন গুপ্ত, ও পরবর্তীকালে সত্যজিৎ রায়, প্রমূখ লেখকগণও বেশ কিছু সার্থক গোয়েন্দা কাহিনী লিখেছেন যেমন- ডিটেকটিভ- লিখেছেন রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর, নীলমণি দারোগা- লিখেছেন যদুনাথ ভট্টাচার্য, শেষ লীলা- লিখেছেন প্রিয়নাথ মুখোপাধ্যায়, হত্যাকারী- পাঁচকড়ি দে, অদৃশ্য হস্ত- দীনেন্দ্র কুমার রায়, চোরাবালি- শরদিন্দু বন্দ্যোপাধ্যায়, কল্কে কাশির কান্ড- শিবরাম চক্রবর্তী, গণনায়ক- সতীনাথ ভাদুড়ী, ছেলেমানুষি- মানিক বন্দ্যোপাধ্যায় ও আরো অনেকে।
আজকের ঝঞ্ঝাক্ষুব্ধ সমস্যা আকীর্ন অস্থির ও উন্মত্ত পৃথ্বীর ব্যস্ত সমস্ত ত্রস্ত মানুষ তাদের নষ্টদুষ্ট জীবনের ক্ষণিক আনন্দের ভোজ্য হিসাবে গোয়েন্দা ও রোমাঞ্চকর কাহিনীকে গ্রহন করে।
'শতবর্ষের শ্রেষ্ঠ গোয়েন্দা কাহিনী' এই বইটিতে বিভিন্ন বিখ্যাত গোয়েন্দা কাহিনী লেখক এবং সাধারণ লেখকদের লেখা অনেকগুলি বাংলা গোয়েন্দা কাহিনির সংগ্রহ রয়েছে।
বাংলা গোয়েন্দা কাহিনী বই– 'শতবর্ষের শ্রেষ্ঠ গোয়েন্দা কাহিনী' -এর পিডিএফ সংগ্রহ করুন
No comments:
Post a Comment