শরৎচন্দ্রের বৈঠকি গল্প- গোপালচন্দ্র রায়
ডিজিটাল বইয়ের নাম- শরৎচন্দ্রের বৈঠকি গল্প
লেখক- গোপালচন্দ্র রায়
ফাইলের ধরন- পিডিএফ
এই বইতে মোট পৃষ্টা আছে- ১২৯
ডিজিটাল বইয়ের সাইজ- ৭এমবি
প্রিন্ট খুব ভালো, জলছাপ মুক্ত
কথাসাহিত্যে শরৎচন্দ্রের শ্রেষ্ঠত্ব ও লোকপ্রিয়তা সর্বঅর্থেই কালোত্তীর্ণ। আজও তিনি সমান সজীব ও বহুপঠিত। একথা অনেকেই জানেন না, গল্পলেখক শরৎচন্দ্রের মতো গল্পকথক শরৎচন্দ্রও একদা দেশের হৃদয় হরণ করেছিলেন। তার নিকট সান্নিধ্যে যাঁরা এসেছিলেন তারা জানতেন, গল্প-লিখিয়েকে প্রায়ই ছাপিয়ে যেতেন গল্প বলিয়ে মানুষটি। গল্প বলার অসাধারণ ক্ষমতা ছিল শরৎচন্দ্রের। তাঁর বলার ভঙ্গিতে এমন একটা জাদু থাকত, যার স্পর্শে মুহুর্তে অভিভূত হয়ে যেতেন শ্রোতারা। মোহিতলাল মজুমদার সাক্ষ্য দিয়েছেন: “...শরৎচন্দ্রের গল্প সকলে পড়িয়াছেন ও মুগ্ধ হইয়াছেন, কিন্তু তাঁহার মুখে যাহা শুনিয়াছি তাহার অনুপ্রেরণা আর এক ধরনের, তাহাতে ভাবের সংক্রামতা আরও অব্যর্থ।” শরৎচন্দ্র ছিলেন এক বিরল মজলিশি মানুষ। বন্ধুমহলে বা কোনও বৈঠকে ঘণ্টার পর ঘণ্টা খোশগল্প করে তিনি আসর জমিয়ে রাখতে পারতেন। সে সব গল্পের বিষয়বস্তুও অভিনব: প্রেম-অপ্রেম, হাসিকান্না, সাধু-অসাধু, সতী-অসতী, মায় ভূতের গল্প। অলিখিত অবস্থায় খ্যাত-অখ্যাত বহু শ্রোতার কাছে এবং নানান পত্র-পত্রিকায় ছড়িয়ে-ছিটিয়ে ছিল এইসব বৈঠকি গল্প। বিভিন্ন সূত্র থেকে সংগৃহীত সেই আশ্চর্য আখ্যানগুলি নিয়ে রচিত হয়েছে শরৎচন্দ্রের বৈঠকি গল্প। প্রথম প্রকাশের পর আরও গল্পসহযোগে পরিবর্ধিত আকারে প্রকাশিত হয়েছে এই বইয়ের আনন্দ-সংস্করণ।
উপরোক্ত বাংলা বইটির পিডিএফ ফাইল সংগ্রহ করুন অথবা অনলাইনে পড়ুন
প্রিয় পাঠকগণ, এই পোষ্ট হইতে আপনারা গোপালচন্দ্র রায়-এর লেখা অসাধারণ একটি বই - 'শরৎচন্দ্রের বৈঠকি গল্প- গোপালচন্দ্র রায়' এর পিডিএফ সংগ্রহ করিতে পারিবেন।
ডিজিটাল বইয়ের নাম- শরৎচন্দ্রের বৈঠকি গল্প
লেখক- গোপালচন্দ্র রায়
ফাইলের ধরন- পিডিএফ
এই বইতে মোট পৃষ্টা আছে- ১২৯
ডিজিটাল বইয়ের সাইজ- ৭এমবি
প্রিন্ট খুব ভালো, জলছাপ মুক্ত
কথাসাহিত্যে শরৎচন্দ্রের শ্রেষ্ঠত্ব ও লোকপ্রিয়তা সর্বঅর্থেই কালোত্তীর্ণ। আজও তিনি সমান সজীব ও বহুপঠিত। একথা অনেকেই জানেন না, গল্পলেখক শরৎচন্দ্রের মতো গল্পকথক শরৎচন্দ্রও একদা দেশের হৃদয় হরণ করেছিলেন। তার নিকট সান্নিধ্যে যাঁরা এসেছিলেন তারা জানতেন, গল্প-লিখিয়েকে প্রায়ই ছাপিয়ে যেতেন গল্প বলিয়ে মানুষটি। গল্প বলার অসাধারণ ক্ষমতা ছিল শরৎচন্দ্রের। তাঁর বলার ভঙ্গিতে এমন একটা জাদু থাকত, যার স্পর্শে মুহুর্তে অভিভূত হয়ে যেতেন শ্রোতারা। মোহিতলাল মজুমদার সাক্ষ্য দিয়েছেন: “...শরৎচন্দ্রের গল্প সকলে পড়িয়াছেন ও মুগ্ধ হইয়াছেন, কিন্তু তাঁহার মুখে যাহা শুনিয়াছি তাহার অনুপ্রেরণা আর এক ধরনের, তাহাতে ভাবের সংক্রামতা আরও অব্যর্থ।” শরৎচন্দ্র ছিলেন এক বিরল মজলিশি মানুষ। বন্ধুমহলে বা কোনও বৈঠকে ঘণ্টার পর ঘণ্টা খোশগল্প করে তিনি আসর জমিয়ে রাখতে পারতেন। সে সব গল্পের বিষয়বস্তুও অভিনব: প্রেম-অপ্রেম, হাসিকান্না, সাধু-অসাধু, সতী-অসতী, মায় ভূতের গল্প। অলিখিত অবস্থায় খ্যাত-অখ্যাত বহু শ্রোতার কাছে এবং নানান পত্র-পত্রিকায় ছড়িয়ে-ছিটিয়ে ছিল এইসব বৈঠকি গল্প। বিভিন্ন সূত্র থেকে সংগৃহীত সেই আশ্চর্য আখ্যানগুলি নিয়ে রচিত হয়েছে শরৎচন্দ্রের বৈঠকি গল্প। প্রথম প্রকাশের পর আরও গল্পসহযোগে পরিবর্ধিত আকারে প্রকাশিত হয়েছে এই বইয়ের আনন্দ-সংস্করণ।
উপরোক্ত বাংলা বইটির পিডিএফ ফাইল সংগ্রহ করুন অথবা অনলাইনে পড়ুন
প্রিয় পাঠকগণ, এই পোষ্ট হইতে আপনারা গোপালচন্দ্র রায়-এর লেখা অসাধারণ একটি বই - 'শরৎচন্দ্রের বৈঠকি গল্প- গোপালচন্দ্র রায়' এর পিডিএফ সংগ্রহ করিতে পারিবেন।
No comments:
Post a Comment